ঢাকা ০৬:১৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কচুয়া উত্তর ডুমুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চুরি, থানায় অভিযোগ

মোঃ রাছেল : কচুয়া উপজেলার ঐতিহ্যবাহী ৬৪ নং ডুমুরিয়া সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভ্যান্টিলেটর ভেঙ্গে অভিনব কায়দায় চুরি সংঘটিত হয়েছে।

Model Hospital

গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোন এক সময়ে অজ্ঞাত চোর চক্র বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষের ভ্যান্টিলেটর ভেঙ্গে ভিতরে প্রবেশ করে অফিসের চারটি আলমারীর ও একটি ফাইল কেবিনেটের তালা ভেঙ্গে একটি ল্যাপটপ, নগদ ৩৭হাজার ২শত টাকা, শিক্ষা উপকরন হিসেবে ব্যবহারিত চিকিৎসা সামগ্রী নিয়ে যায়। তারা আলমারী ও ফাইল কেবিনেটের থাকা মুল্যবান কাগজপত্রদি তছনছ করে চলে যায়।

এব্যাপারে কচুয়া থানায় বাদী হয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ কামাল খান ।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ কামাল খান জানান, বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সততা স্টোরের -৯ হাজার ২শত সহ বার্ষিক পরীক্ষার ফি ও মিলাদ ফি, ক্রিড়া ফি ইত্যাদি বাবদ ছাত্রদের কাছ থেকে পাওয়া ৩৭ হাজার ২শত টাকা আলমারীকে রেখে দেই। একটি ল্যাপটপ যাহার মূল্য ৫২ হাজার টাকা। গতকাল শুক্রবার বিদ্যালয় বন্ধ থাকলেও আসন্ন বার্ষিক পরীক্ষা উপলক্ষ্যে অফিসে অনেক কাজ করতে হয় বিদায় সকাল সাড়ে ৯টায় বিদ্যালয়ে আসি। অফিসের তালা খুলে দেখি চুরির ঘটনা লক্ষ করি।

এই চুরির ঘটনা নিয়ে কচুয়া থানা পুলিশকে লিখিত ভাবে অবগত করানো হয়েছে।
চুরির ঘটনায় সরজমিনে এসে পরিদর্শন করেন,উপজেলা শিক্ষা অফিসের উচ্চমান সহকারি মো: কাউছার মিয়া, কচুয়া থানার এসআই মোশারফে হোসেন, বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মো: সেলিম বিএসসি, ইউপি সদস্য আব্দুল হান্নান, সাবেক ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর আলম আকাশ এবং এলাকায় ব্যাক্তিবর্গ।

বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মোঃ সেলিম বিএসসি জানান, অজ্ঞাত চোর চক্র অফিস কক্ষের চারটি স্টিলের আলমারী ভেঙ্গে ১টি ল্যাপটপ ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এলোমেলো করে রেখে যায়। তবে কি কি জিনিস নিয়েছে তার অনুসন্ধান চলছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

স্কুলের শ্রেণিকক্ষে ‘আপত্তিকর’ অবস্থায় ছাত্রীসহ প্রধান শিক্ষক আটক

কচুয়া উত্তর ডুমুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চুরি, থানায় অভিযোগ

আপডেট সময় : ১২:১৪:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ নভেম্বর ২০২২

মোঃ রাছেল : কচুয়া উপজেলার ঐতিহ্যবাহী ৬৪ নং ডুমুরিয়া সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভ্যান্টিলেটর ভেঙ্গে অভিনব কায়দায় চুরি সংঘটিত হয়েছে।

Model Hospital

গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোন এক সময়ে অজ্ঞাত চোর চক্র বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষের ভ্যান্টিলেটর ভেঙ্গে ভিতরে প্রবেশ করে অফিসের চারটি আলমারীর ও একটি ফাইল কেবিনেটের তালা ভেঙ্গে একটি ল্যাপটপ, নগদ ৩৭হাজার ২শত টাকা, শিক্ষা উপকরন হিসেবে ব্যবহারিত চিকিৎসা সামগ্রী নিয়ে যায়। তারা আলমারী ও ফাইল কেবিনেটের থাকা মুল্যবান কাগজপত্রদি তছনছ করে চলে যায়।

এব্যাপারে কচুয়া থানায় বাদী হয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ কামাল খান ।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ কামাল খান জানান, বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সততা স্টোরের -৯ হাজার ২শত সহ বার্ষিক পরীক্ষার ফি ও মিলাদ ফি, ক্রিড়া ফি ইত্যাদি বাবদ ছাত্রদের কাছ থেকে পাওয়া ৩৭ হাজার ২শত টাকা আলমারীকে রেখে দেই। একটি ল্যাপটপ যাহার মূল্য ৫২ হাজার টাকা। গতকাল শুক্রবার বিদ্যালয় বন্ধ থাকলেও আসন্ন বার্ষিক পরীক্ষা উপলক্ষ্যে অফিসে অনেক কাজ করতে হয় বিদায় সকাল সাড়ে ৯টায় বিদ্যালয়ে আসি। অফিসের তালা খুলে দেখি চুরির ঘটনা লক্ষ করি।

এই চুরির ঘটনা নিয়ে কচুয়া থানা পুলিশকে লিখিত ভাবে অবগত করানো হয়েছে।
চুরির ঘটনায় সরজমিনে এসে পরিদর্শন করেন,উপজেলা শিক্ষা অফিসের উচ্চমান সহকারি মো: কাউছার মিয়া, কচুয়া থানার এসআই মোশারফে হোসেন, বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মো: সেলিম বিএসসি, ইউপি সদস্য আব্দুল হান্নান, সাবেক ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর আলম আকাশ এবং এলাকায় ব্যাক্তিবর্গ।

বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মোঃ সেলিম বিএসসি জানান, অজ্ঞাত চোর চক্র অফিস কক্ষের চারটি স্টিলের আলমারী ভেঙ্গে ১টি ল্যাপটপ ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এলোমেলো করে রেখে যায়। তবে কি কি জিনিস নিয়েছে তার অনুসন্ধান চলছে।