ঢাকা ১০:৩২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চাঁদপুরে দুই শিক্ষকের বেদম পিটুনিতে দশম শ্রেনীর ছাত্র কাতরাচ্ছে হাসপাতালে

নিজস্ব প্রতিনিধি : চাঁদপুর হাসান আলী সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের ২ শিক্ষক কামরুজ্জামান ও মুকবুল হোসেনের বেদম বেতের পিঠুনিতে শিক্ষার্থীর গোপনস্থানে জখম ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়ে দশম শ্রেনীর (ক) শাখার ছাত্র তাহসিন আহমেদ(১৫) এখন চাঁদপুর সরকারী জেনারেল হাসপতালে মারাত্বক আহত অবস্থায় যন্ত্রনায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় কাতরাচ্ছে।

Model Hospital

এ বিষয়টি নিয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের মধ্যে চরম উত্তেজনা ও ক্ষোভ বিরাজ করছে। শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা শিক্ষকদের দৃস্টান্ত মূলক শাস্তি ও মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রীর নিকট বিচার দাবী করেছেন। বর্তমানে বিষয়টি টক অবদ্যা টাউনে পরিনত হয়েছে। বিষয়টি ধামাচাপা ও সমজোতার জন্য জোর চেস্টা চালিয়ে যাচ্ছে,কয়েকজন বিদ্যালয়ের শিক্ষক।

ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার(১৬ মার্চ) দুপুরে হাসান আলী সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৩য়তলার দশম শ্রেনীর ক্লাশ রুমে ও প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান মজুমদারের অফিস কক্ষের ভিতরে।

ঘটনার বিবরনে জানা গেছে,চাঁদপুর জেলাধীন হাজীগঞ্জ উপজেলার বলাখাল মুকবুল আহমেদ ডিগ্রী কলেজের (আইসিটি) বিভাগের অধ্যাপক আবদুল্লাহ্ আল-শাহীনের ছেলে শহরের হাসান আলী সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে দশম শ্রেনিতে অধ্যায়নরত শিক্ষার্থী তাহসিন আহমেদ কয়েকদিন যাবত শারীরিক মারাত্বক অসুস্থ থাকার কারনে চাঁদপুর হাসান আলী সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্লাশে আসতে পারেনি।

এ জন্য সে তার অভিভাবকের মাধ্যমে চিকিৎকের কাছ থেকে অসুস্থতার মেডিকেল সাটিফিকেট নিয়ে বিদ্যালয়ে আসে। বিদ্যালয়ের শিক্ষক মুকবুল হোসেন চিকিৎসা পত্র দেখে তা’ না’মেনে শিক্ষার্থীকে ক্লাশ রুমের ভিতরে বেদম ভাবে পিটিয়ে শরীরের নীচের অংশে সামনে ও পিছনে গোপন স্থানে আঘাতপ্রাপ্ত করে গুরুত্বর ভাবে আহত করে।

শিক্ষার্থী তাহসিন পিটুনি সইতে নাপেরে শক্তি প্রয়োগ করে ছুটে যেতে চাইলে,শিক্ষক মুকবুল হোসেন তাকে জোর করে ধরে ৩য়তলার ক্লাশ রুম থেকে জোর করে ধরে নীচতলায় প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান মজুমদারের অফিস কক্ষে নিয়ে যায়। সেখানে নিয়ে প্রধান শিক্ষকে সহকারী শিক্ষক মুকবুল বলেন,শিক্ষার্থীকে টিসি দিয়ে বিদ্যালয় থেকে বেড় করে দেওয়ার জন্য।
প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান মজুমদার তাৎক্ষনিক তার অফিস রুম বন্ধ করে অন্যদের সহায়তায় মধ্যযুগীয় বর্বরতার মত জোরালো বেত দিয়ে শিক্ষার্থী তাহসিন আহমেদকে তার শরীরের নীচের অংশে সামনে ও পিছনে গোপন স্থানে ও শরীরে কয়েকজনসহ নির্যাতন করে এবং বেদম ভাবে পিটিয়ে তাকে মারাত্বক ভাবে রক্তাক্ত জখম করে আহত করে।

পরে বিষয়টি ধামাচাপর দেওয়ার জন্য তার অভিভাবককে খবর পাঠালে তার দাদা বিদ্যালয়ে এসে তাকে আহত অবস্থায় নিয়ে যায় এবং শিক্ষার্থীর অবস্থা খারাপ দেখে চাঁদপুর সরকারী জেনারেল হাসপতালে নিয়ে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করে ।

এ রিপোট লেখা পর্যন্ত শিক্ষার্থী তাহসিন আহমেদ গুরুত্বর আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে। এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা এ ধরনের বর্বরোচিত ঘটনা করা শিক্ষকদের দৃস্টান্ত মূলক বিচার ও শাস্তির দাবী জানিয়েছে।

এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষক মুকবুল হোসেন বলেন,শিক্ষার্থীর পিতা অধ্যাপক আবদুল্লাহ্ আল-শাহীনের সাথে তার ভাল সম্পর্ক থাকার কারনে তিনি বলেছেন তার ছেলে ঠিকমত পড়ালেখা করেনা। তাকে বিদ্যালয়ে শাসন করার জন্য। তার অনুরোধে তাকে নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসার জন্য শাসন করা কালে বেত দিয়ে কয়েকটি পিটুনি দিলে সে আমাকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেয়। এ ছাড়া সে বিভিন্ন সময় আমাকে বাজে মন্তব্য লিখে ম্যাসেচ পাঠায়। এ জন্য তাকে প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামানের নিকট অফিস রুমে দিয়ে আমি ক্লাশে চলে যাই। সে ঠিকমত বিদ্যালয়ে না এসে বাসায় গিয়ে আমাদের সম্পকে মিথ্যা ম্যাসেজ দেয়। বিদ্যালয় ফাঁকি দিয়ে সহপাঠিদের নিয়ে চরে ট্রলার নিয়ে ঘুরাফেরা করে।

এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান মজুমদার,মুঠো ফোনে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করলেও পরে তার সাথে বিদ্যালয়ে কথা বললে তিনি বলেন,সে শ্রেনী শিক্ষক মুকবুল হোসেনের সাথে খারাপ আচরন করায় তাকে বেত দিয়ে কয়েকটি পিটুনি দেওয়া হয়েছে। আহত হওয়ার মত তেমন পিটুনী দেওয়া হয়নি। বিষয়টি মিমাংসা করার টেস্টা চলছে। তাহসিনের অভিভাবকে চিকিৎসার জন্য একটা খরচ দেওয়া হয়েছে।

রিপোর্ট করার দরকার নেই। সে বিদ্যালয়ে ১মাসে ১দিন/২দিন আসে। বাসায় গিয়ে আমাদের বেপারে মিথ্যা ম্যাসেজ দিয়ে থাকে। সে খুব বেয়াদব ছাত্র। মাথা ব্যাথা হলেতো,মাথা কেটে ফেলে না। তাই টিসি দিয়ে বাহির করার আগে শাসন করে ঠিক করার চেস্টা করা হয়েছে। শিক্ষার্থীর পিতা না এসে তার দাদাকে পাঠালে সে এসে শিক্ষক মুকবুল সাহেবের নিকট শিক্ষার্থীকে মাফ চাইয়ে নিয়ে যায়।

বিদ্যালয়ের শিক্ষক মান্নান,আজিজ,মুকবুল ও একজন অভিভাবক বিষয়টি মিটমাট করার চেস্টা করছে।

এ ব্যাপারে শিক্ষার্থী তাহসিন আহমেদের পিতা অধ্যাপক আবদুল্লাহ্ আল-শাহীন জানান,আমি শিক্ষক মুকবুলের কাছে কোন বিচার দেইনি। আমার ছেলেকে তিনি অন্যায় ভাবে বেদম ভাবে পিটিয়ে আহত করেছে। সে চিকিৎসাধীন আছে। আমার ছেলে বিদ্যালয়ে যেতে পারেনি ্অসুস্থ ছিল্, সে জন্য চিকিৎসার পত্র দেওয়ার পরও তিনি তাকে অন্যায় ভাবে পিটিয়েছে। আমি তাদের কাছ থেকে চিকিৎসার জন্য কোন অর্থ গ্রহন করিনি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

শাহরাস্তিতে ৭৭৫ কেজি পলিথিন জব্দ, ৫ প্রতিষ্ঠানকে ২৮ হাজার টাকা অর্থদন্ড

চাঁদপুরে দুই শিক্ষকের বেদম পিটুনিতে দশম শ্রেনীর ছাত্র কাতরাচ্ছে হাসপাতালে

আপডেট সময় : ০৪:৩৭:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ ২০২৩

নিজস্ব প্রতিনিধি : চাঁদপুর হাসান আলী সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের ২ শিক্ষক কামরুজ্জামান ও মুকবুল হোসেনের বেদম বেতের পিঠুনিতে শিক্ষার্থীর গোপনস্থানে জখম ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়ে দশম শ্রেনীর (ক) শাখার ছাত্র তাহসিন আহমেদ(১৫) এখন চাঁদপুর সরকারী জেনারেল হাসপতালে মারাত্বক আহত অবস্থায় যন্ত্রনায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় কাতরাচ্ছে।

Model Hospital

এ বিষয়টি নিয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের মধ্যে চরম উত্তেজনা ও ক্ষোভ বিরাজ করছে। শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা শিক্ষকদের দৃস্টান্ত মূলক শাস্তি ও মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রীর নিকট বিচার দাবী করেছেন। বর্তমানে বিষয়টি টক অবদ্যা টাউনে পরিনত হয়েছে। বিষয়টি ধামাচাপা ও সমজোতার জন্য জোর চেস্টা চালিয়ে যাচ্ছে,কয়েকজন বিদ্যালয়ের শিক্ষক।

ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার(১৬ মার্চ) দুপুরে হাসান আলী সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৩য়তলার দশম শ্রেনীর ক্লাশ রুমে ও প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান মজুমদারের অফিস কক্ষের ভিতরে।

ঘটনার বিবরনে জানা গেছে,চাঁদপুর জেলাধীন হাজীগঞ্জ উপজেলার বলাখাল মুকবুল আহমেদ ডিগ্রী কলেজের (আইসিটি) বিভাগের অধ্যাপক আবদুল্লাহ্ আল-শাহীনের ছেলে শহরের হাসান আলী সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে দশম শ্রেনিতে অধ্যায়নরত শিক্ষার্থী তাহসিন আহমেদ কয়েকদিন যাবত শারীরিক মারাত্বক অসুস্থ থাকার কারনে চাঁদপুর হাসান আলী সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্লাশে আসতে পারেনি।

এ জন্য সে তার অভিভাবকের মাধ্যমে চিকিৎকের কাছ থেকে অসুস্থতার মেডিকেল সাটিফিকেট নিয়ে বিদ্যালয়ে আসে। বিদ্যালয়ের শিক্ষক মুকবুল হোসেন চিকিৎসা পত্র দেখে তা’ না’মেনে শিক্ষার্থীকে ক্লাশ রুমের ভিতরে বেদম ভাবে পিটিয়ে শরীরের নীচের অংশে সামনে ও পিছনে গোপন স্থানে আঘাতপ্রাপ্ত করে গুরুত্বর ভাবে আহত করে।

শিক্ষার্থী তাহসিন পিটুনি সইতে নাপেরে শক্তি প্রয়োগ করে ছুটে যেতে চাইলে,শিক্ষক মুকবুল হোসেন তাকে জোর করে ধরে ৩য়তলার ক্লাশ রুম থেকে জোর করে ধরে নীচতলায় প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান মজুমদারের অফিস কক্ষে নিয়ে যায়। সেখানে নিয়ে প্রধান শিক্ষকে সহকারী শিক্ষক মুকবুল বলেন,শিক্ষার্থীকে টিসি দিয়ে বিদ্যালয় থেকে বেড় করে দেওয়ার জন্য।
প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান মজুমদার তাৎক্ষনিক তার অফিস রুম বন্ধ করে অন্যদের সহায়তায় মধ্যযুগীয় বর্বরতার মত জোরালো বেত দিয়ে শিক্ষার্থী তাহসিন আহমেদকে তার শরীরের নীচের অংশে সামনে ও পিছনে গোপন স্থানে ও শরীরে কয়েকজনসহ নির্যাতন করে এবং বেদম ভাবে পিটিয়ে তাকে মারাত্বক ভাবে রক্তাক্ত জখম করে আহত করে।

পরে বিষয়টি ধামাচাপর দেওয়ার জন্য তার অভিভাবককে খবর পাঠালে তার দাদা বিদ্যালয়ে এসে তাকে আহত অবস্থায় নিয়ে যায় এবং শিক্ষার্থীর অবস্থা খারাপ দেখে চাঁদপুর সরকারী জেনারেল হাসপতালে নিয়ে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করে ।

এ রিপোট লেখা পর্যন্ত শিক্ষার্থী তাহসিন আহমেদ গুরুত্বর আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে। এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা এ ধরনের বর্বরোচিত ঘটনা করা শিক্ষকদের দৃস্টান্ত মূলক বিচার ও শাস্তির দাবী জানিয়েছে।

এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষক মুকবুল হোসেন বলেন,শিক্ষার্থীর পিতা অধ্যাপক আবদুল্লাহ্ আল-শাহীনের সাথে তার ভাল সম্পর্ক থাকার কারনে তিনি বলেছেন তার ছেলে ঠিকমত পড়ালেখা করেনা। তাকে বিদ্যালয়ে শাসন করার জন্য। তার অনুরোধে তাকে নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসার জন্য শাসন করা কালে বেত দিয়ে কয়েকটি পিটুনি দিলে সে আমাকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেয়। এ ছাড়া সে বিভিন্ন সময় আমাকে বাজে মন্তব্য লিখে ম্যাসেচ পাঠায়। এ জন্য তাকে প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামানের নিকট অফিস রুমে দিয়ে আমি ক্লাশে চলে যাই। সে ঠিকমত বিদ্যালয়ে না এসে বাসায় গিয়ে আমাদের সম্পকে মিথ্যা ম্যাসেজ দেয়। বিদ্যালয় ফাঁকি দিয়ে সহপাঠিদের নিয়ে চরে ট্রলার নিয়ে ঘুরাফেরা করে।

এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান মজুমদার,মুঠো ফোনে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করলেও পরে তার সাথে বিদ্যালয়ে কথা বললে তিনি বলেন,সে শ্রেনী শিক্ষক মুকবুল হোসেনের সাথে খারাপ আচরন করায় তাকে বেত দিয়ে কয়েকটি পিটুনি দেওয়া হয়েছে। আহত হওয়ার মত তেমন পিটুনী দেওয়া হয়নি। বিষয়টি মিমাংসা করার টেস্টা চলছে। তাহসিনের অভিভাবকে চিকিৎসার জন্য একটা খরচ দেওয়া হয়েছে।

রিপোর্ট করার দরকার নেই। সে বিদ্যালয়ে ১মাসে ১দিন/২দিন আসে। বাসায় গিয়ে আমাদের বেপারে মিথ্যা ম্যাসেজ দিয়ে থাকে। সে খুব বেয়াদব ছাত্র। মাথা ব্যাথা হলেতো,মাথা কেটে ফেলে না। তাই টিসি দিয়ে বাহির করার আগে শাসন করে ঠিক করার চেস্টা করা হয়েছে। শিক্ষার্থীর পিতা না এসে তার দাদাকে পাঠালে সে এসে শিক্ষক মুকবুল সাহেবের নিকট শিক্ষার্থীকে মাফ চাইয়ে নিয়ে যায়।

বিদ্যালয়ের শিক্ষক মান্নান,আজিজ,মুকবুল ও একজন অভিভাবক বিষয়টি মিটমাট করার চেস্টা করছে।

এ ব্যাপারে শিক্ষার্থী তাহসিন আহমেদের পিতা অধ্যাপক আবদুল্লাহ্ আল-শাহীন জানান,আমি শিক্ষক মুকবুলের কাছে কোন বিচার দেইনি। আমার ছেলেকে তিনি অন্যায় ভাবে বেদম ভাবে পিটিয়ে আহত করেছে। সে চিকিৎসাধীন আছে। আমার ছেলে বিদ্যালয়ে যেতে পারেনি ্অসুস্থ ছিল্, সে জন্য চিকিৎসার পত্র দেওয়ার পরও তিনি তাকে অন্যায় ভাবে পিটিয়েছে। আমি তাদের কাছ থেকে চিকিৎসার জন্য কোন অর্থ গ্রহন করিনি।