ঢাকা ০৬:৩১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কচুয়ায় ভাবিকে ধর্ষণ মামলায় কারাগারে দেবর

কচুয়ায় ধর্ষণ মামলার আসামী হাফেজ মেহেদী হাসানকে গ্রেফতার করেছে কচুয়া থানা পুলিশ। শনিবার দুপুরে কচুয়া থানার এসআই মামুনুর রশিদ সরকার সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে লক্ষ্মীপুরের রায়পুর থানার এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে কচুয়া থানায় নিয়ে আসে।

Model Hospital

গ্রেফতারকৃত হাফেজ মেহেদী হাসান উপজেলার হাসিমপুর গ্রামের গোলাম মাওলার ছেলে।

মামলার বিবরনে জানাযায়, গোলাম মাওলার ছেলে আজিম ইসলামিক শরীয়ত মোতাবেক উপজেলার কহলথুড়ি গ্রামের রফিকুল ইসলামের মেয়ে আফরিন জাহান রীনির সাথে ২০১৯ সালের ৩০ জুন বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়।

বিয়ের কিছুদিন পর আজিম সৌদি আরব চলে যায়। আজিমের অবর্তমানে ২০২২ সালের ২০ এপ্রিল রাত ৮টার দিকে রীনিকে বসতঘরের ২য় তলায় নিয়ে হাফেজ মেহেদী হাসান জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এতে রীনি অন্ত:সত্ত্বা হয়ে পড়ে। বিষয়টি জানাজানি হলে মেহেদী হাসান এলাকা থেকে গাঁ ঢাকা দেয়। এ নিয়ে এলাকায় সালিশ বৈঠক বসেও কোনো সুরাহ না হলে রীনি চাঁদপুরের বিজ্ঞ আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন।

প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বিজ্ঞ আদালত মামলাটি কচুয়া থানায় প্রেরণ করলে মামলাটি চলতি বছরের ৪ ফেব্রুয়ারি নিয়মিত মামলা হিসেবে রুজু করা হয়। দেবর কর্তৃক জোরপূর্বক ধর্ষণের শিকার হয়ে অন্ত:সত্তা হওয়ার এই ঘটনায় এলাকার লোকজনের মাঝে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।

এলাকাবাসী ধর্ষক হাফেজ মেহেদী হাসানের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

স্কুলের শ্রেণিকক্ষে ‘আপত্তিকর’ অবস্থায় ছাত্রীসহ প্রধান শিক্ষক আটক

কচুয়ায় ভাবিকে ধর্ষণ মামলায় কারাগারে দেবর

আপডেট সময় : ০১:৪০:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ অগাস্ট ২০২৩

কচুয়ায় ধর্ষণ মামলার আসামী হাফেজ মেহেদী হাসানকে গ্রেফতার করেছে কচুয়া থানা পুলিশ। শনিবার দুপুরে কচুয়া থানার এসআই মামুনুর রশিদ সরকার সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে লক্ষ্মীপুরের রায়পুর থানার এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে কচুয়া থানায় নিয়ে আসে।

Model Hospital

গ্রেফতারকৃত হাফেজ মেহেদী হাসান উপজেলার হাসিমপুর গ্রামের গোলাম মাওলার ছেলে।

মামলার বিবরনে জানাযায়, গোলাম মাওলার ছেলে আজিম ইসলামিক শরীয়ত মোতাবেক উপজেলার কহলথুড়ি গ্রামের রফিকুল ইসলামের মেয়ে আফরিন জাহান রীনির সাথে ২০১৯ সালের ৩০ জুন বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়।

বিয়ের কিছুদিন পর আজিম সৌদি আরব চলে যায়। আজিমের অবর্তমানে ২০২২ সালের ২০ এপ্রিল রাত ৮টার দিকে রীনিকে বসতঘরের ২য় তলায় নিয়ে হাফেজ মেহেদী হাসান জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এতে রীনি অন্ত:সত্ত্বা হয়ে পড়ে। বিষয়টি জানাজানি হলে মেহেদী হাসান এলাকা থেকে গাঁ ঢাকা দেয়। এ নিয়ে এলাকায় সালিশ বৈঠক বসেও কোনো সুরাহ না হলে রীনি চাঁদপুরের বিজ্ঞ আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন।

প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বিজ্ঞ আদালত মামলাটি কচুয়া থানায় প্রেরণ করলে মামলাটি চলতি বছরের ৪ ফেব্রুয়ারি নিয়মিত মামলা হিসেবে রুজু করা হয়। দেবর কর্তৃক জোরপূর্বক ধর্ষণের শিকার হয়ে অন্ত:সত্তা হওয়ার এই ঘটনায় এলাকার লোকজনের মাঝে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।

এলাকাবাসী ধর্ষক হাফেজ মেহেদী হাসানের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছে।