ঢাকা ০৬:৪৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সাংস্কৃতিক সংগঠন ঝিলমিলের উদ্যোগে

কচুয়ায় পিঠা মেলা পরিদর্শনে এমপি ড. সেলিম মাহমুদ

কচুয়া উপজেলা রহিমানগরে সাংস্কৃতিক সংগঠন ঝিলমিলের উদ্যোগে আয়োজনে ১৫ দিনব্যাপী পিঠা মেলা পরিদর্শন করেন চাঁদপুর ১ কচুয়া আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের তথ্য ও গবেষনা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ।

Model Hospital

২৭ জানুয়ারি শনিবার সন্ধ্যায় এ মেলা পরিদর্শন করতে আসলে ঝিলমিল সাংস্কৃতিক সংগঠনের সভাপতি সাংবাদিক ফরহাদ চৌধুরী সহ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ তাঁকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।

এসময় ড. সেলিম মাহমুদ মেলা পরিদর্শন করে সন্তোষ প্রকাশ করেন ও মেলা আয়োজকদেরকে আমাদের কৃষ্টি- সংস্কৃতির তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ জানান।

মেলা শুরু হয় ২৩ জানুয়ারী থেকে। প্রতিবছরই এ সংগঠনটি শীত মৌসুমে ব্যাপক উদ্যোগে পিঠা মেলার আয়োজন করে থাকে। এ বছরও পিঠা মেলার বেশ জমজমাট হয়ে উঠেছে। মেলায় স্থান পেয়ে ৫০টি স্টল। এসব স্টলে আবহমান বাংলার ঐতিহ্যবাহী ভাপা পিঠা, সাফটা পিঠা, ফুলি পিঠা, দুধচিতই পিঠা, পাঁকন পিঠা, নকশী পিঠা, মালপোয়া পিঠা সহ বিভিন্ন রকমের পিঠা স্থান পায়। এসব স্টলে ঐতিহ্যবাহী পিঠা ক্রয় করে খাওয়ার জন্য উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা যায়।

অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে চলে আসেন মেলায়। নানা বয়সি আর বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের উপস্থিতিতে মুখর হয়ে ওঠেছে পুরো মেলাপ্রাঙ্গণ।

মেলাপ্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, কেউ কেউ প্রিয়জনকে নিয়ে এসেছেন মেলায়। আবার অনেকেই পরিবারের সবাইকে নিয়ে মেলাপ্রাঙ্গণে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, সেলফি তুলছেন, পণ্য কিনতে ভিড় করছেন বিভিন্ন প্যাভিলিয়নে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

স্কুলের শ্রেণিকক্ষে ‘আপত্তিকর’ অবস্থায় ছাত্রীসহ প্রধান শিক্ষক আটক

সাংস্কৃতিক সংগঠন ঝিলমিলের উদ্যোগে

কচুয়ায় পিঠা মেলা পরিদর্শনে এমপি ড. সেলিম মাহমুদ

আপডেট সময় : ০৯:৫৫:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৪
কচুয়া উপজেলা রহিমানগরে সাংস্কৃতিক সংগঠন ঝিলমিলের উদ্যোগে আয়োজনে ১৫ দিনব্যাপী পিঠা মেলা পরিদর্শন করেন চাঁদপুর ১ কচুয়া আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের তথ্য ও গবেষনা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ।

Model Hospital

২৭ জানুয়ারি শনিবার সন্ধ্যায় এ মেলা পরিদর্শন করতে আসলে ঝিলমিল সাংস্কৃতিক সংগঠনের সভাপতি সাংবাদিক ফরহাদ চৌধুরী সহ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ তাঁকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।

এসময় ড. সেলিম মাহমুদ মেলা পরিদর্শন করে সন্তোষ প্রকাশ করেন ও মেলা আয়োজকদেরকে আমাদের কৃষ্টি- সংস্কৃতির তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ জানান।

মেলা শুরু হয় ২৩ জানুয়ারী থেকে। প্রতিবছরই এ সংগঠনটি শীত মৌসুমে ব্যাপক উদ্যোগে পিঠা মেলার আয়োজন করে থাকে। এ বছরও পিঠা মেলার বেশ জমজমাট হয়ে উঠেছে। মেলায় স্থান পেয়ে ৫০টি স্টল। এসব স্টলে আবহমান বাংলার ঐতিহ্যবাহী ভাপা পিঠা, সাফটা পিঠা, ফুলি পিঠা, দুধচিতই পিঠা, পাঁকন পিঠা, নকশী পিঠা, মালপোয়া পিঠা সহ বিভিন্ন রকমের পিঠা স্থান পায়। এসব স্টলে ঐতিহ্যবাহী পিঠা ক্রয় করে খাওয়ার জন্য উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা যায়।

অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে চলে আসেন মেলায়। নানা বয়সি আর বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের উপস্থিতিতে মুখর হয়ে ওঠেছে পুরো মেলাপ্রাঙ্গণ।

মেলাপ্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, কেউ কেউ প্রিয়জনকে নিয়ে এসেছেন মেলায়। আবার অনেকেই পরিবারের সবাইকে নিয়ে মেলাপ্রাঙ্গণে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, সেলফি তুলছেন, পণ্য কিনতে ভিড় করছেন বিভিন্ন প্যাভিলিয়নে।