স্টাফ রিপোর্টার : চাঁদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান, সদর উপজেলার হানারচর ইউনিয়নের ভয়স্ক ভাতার টাকা আত্মসাৎতের বিষয়ে তদন্ত করার নির্দেশ প্র্রদান করেছেন। রবিবার সদর উপজেলা নির্র্বাহী কর্মকর্তাকে আগামী ৭ দিনের মধ্যে তদন্ত করে রিপোর্ট দেওয়ার জন্য নির্র্দেশনা প্রদান করেছেন।
পূর্বের সংবাদটি পড়ুন… হানারচরে অন্ধ নারীসহ ২০ জনের প্রায় অর্ধলক্ষাধিক ভাতার টাকা আত্মসাৎ
সমাজ সেবা অধদপ্তরের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সারাদেশে প্রবীণ ব্যাক্তিদের ভাতা প্রদান করে আসছেন। তারি ধারাবাহিকতায় চাঁদপুরেও ভাতা প্রদান শুরু হয়েছে। সরকার নতুন বইয়ে ভাতাভোগীদের জন্য ৬হাজার ১টাকা নির্ধারন করেন। কিন্তু হানারচর ইউনিয়নে ভাতাভোগীদের নির্ধারিত টাকা দেওয়া হয়নি বলে ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেছে। ওয়ার্ড মেম্বার, ইউনিয়ন সমাজকর্মী ও ব্যাংক এশিয়ার কিছুু লোকের যোগসাজশে হানারচরের ভাতাভোগীদের কাছ থেকে কিছুু টাকা মারা অভিযোগ আসে। এ নিয়ে রবিবার চাঁদপুরের স্থানীয় বেশ কয়েকটি পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হলে বিষয়টি জেলা প্রশাসক কামরুল হাসানের দৃষ্টিতে পড়লে জেলা প্রশাসক বিষয়টি ৭দিনের মধ্যে তদন্ত করার জন্য সদর নির্বাহী কর্মকর্তাকে দায়িত্ব প্রদান করেন।
এ বিষয়ে এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান নুুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান বলেন, গত ২ আগস্ট থেকে চাঁদপুরের ভয়স্ক ভাতার বই ও টাকা দেওয়া শুরু হয়েছে। ৩ আগস্ট হানারচর ইউনিয়নের ভাতর টাকা দেওয়ার কথা থাকলে ও উক্ত সময়ে সে ইউনিয়নের কেইউ ভাতার বিষয়ে জানেনি। শনিবার বন্ধের দিন নিয়ম ভঙ্গ করে হানারচরের ভাতার টাকা বিতরণের বিষয়ে আমি কিছ্ইু জানিনি। যাদের বিরুদ্ধে টাকা মারার অভিযোগ এসেছে, তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অভিযুক্ত হানারচর ইউনিয়নের সমাজমর্র্কী মোঃ জলিল বলেন, শনিবার হানারচরে বিশটি বইয়ের টাকা দেওয়া হয়। ১০টি এখনো রয়েছে, সেগুলো উপজেলা থেকে বিরতন করা হবে। শনিবার যাদের যাদের টাকা দেওয়া হয়েছে, তাদের প্রত্যেকের যার যার টাকা তার হাতে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। টাকা মারার বিষয়ে আমি কিংবা আমার অফিস কিছ্ইু জানেনি। টাকার বিষয়টি মেম্বারটা ভাল বলতে পারবে।