শিক্ষামন্ত্রী তার বক্তব্যে বলেন, একটি বিদ্যালয় শতবর্ষ টিকে থাকা অনেক গর্বের বিষয়। শতবর্ষের মাতৃপীঠ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় চাঁদপুরের গর্ব। এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির অনেক শিক্ষার্থী দেশের বিভিন্ন প্রান্তে চাঁদপুরে সুনাম বয়ে বেড়ায়।
আমার মা এই বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছেন।
ডা. দীপু মনি বলেন, এখনো যারা এই বিদ্যালয়ের অগ্রযাত্রার সাথে জড়িয়ে আছেন, তাদেরকে আমি ব্যক্তিগতভাবে অন্তরের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ জানাই। বিদ্যালয়ের শতবর্ষ উদযাপনের কার্যক্রম চলছে। যেখানে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা ঘটবে। যারা এ আয়োজনের উদ্যোগতা তাদের সকলকে আমি ধন্যবাদ জানাই। আমি সব সময় এ প্রতিষ্ঠানটির উত্তর উত্তর সাফল্য কামনা করি।
মাতৃপীঠ সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক প্রানকৃষ্ণ দেবনাথের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, শতবর্ষ উদযাপন পরিষদের সদস্য সচিব মনিরা আক্তার।
শতবর্ষী উদযাপন উপস্থাপনা উপ-কমিটির সদস্য সচিব রোটারিয়ান ডা. রাশেদা আক্তার ও প্রচার উপ-কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক সায়েরা কাকলীর যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) বশির আহমেদ, চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র মো. জিল্লুর রহমান জুয়েল, জেলা শিক্ষা অফিসার জাহাঙ্গীর আলস, বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক নূর হোসেন খান, ফজিলাতুন্নাহার বেগম, শতবর্ষী উদযাপন কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী আফরোজজাহান আখন্দ প্রমুখ।
এসময় শতবর্ষে মাতৃপীঠ উদযাপন কমিটি ও বিভিন্ন উপ-কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।