ঢাকা ০৫:৪৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চাঁদপুর সরকারি কলেজ প্রশাসনের সাথে প্রেসক্লাব সংবাদিক নেতৃবৃন্দের মতবিনিময়

ক্যাম্পাস রিপোর্ট : মেঘনা পাড়ের বাতিঘর বলে খ্যাত চাঁদপুর সরকারি কলেজে ৬ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) বিকাল ৪ টায় কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর অসিত বরণ দাশের সভাকক্ষে চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

Model Hospital

চাঁদপুর সরকারি কলেজের সাম্প্রতিক উন্নয়ন কর্মকান্ডসমূহ অধ্যক্ষ প্রফেসর অসিত বরণ দাশ সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের সামনে তুলে ধরেন। অধ্যক্ষ প্রফেসর অসিত বরণ দাশ বলেন, ‘‘ চাঁদপুর জেলার সর্ববৃহৎ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চাঁদপুর সরকারি কলেজ। এ প্রতিষ্ঠানে উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণি, ১৭ টি বিষয়ে অনার্স, ১৬ টি বিষয়ে মাস্টার্স কোর্স ছাড়াও প্রিলি মাস্টার্স এবং ডিগ্রি (পাস) কোর্সে পাঠদান করা হয়।

কলেজটিতে প্রায় ১৫ হাজার শিক্ষার্থী বর্তমানে অধ্যয়নরত। উচ্চমাধ্যমিকসহ পাবলিক পরীক্ষায় এ কলেজের ফলাফল সন্তোষজনক। এ বিদ্যাপীঠের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা দেশ-বিদেশে সুনামের সাথে কাজ করে যাচ্ছে। তাদেরই প্রিয় প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে সব সময়ই আগ্রহী থাকে তারা। তাই এই প্রতিষ্ঠানের ভালো খবরে তারা যেমন গর্বিত হয়, তেমনি নেতিবাচক খবরে কষ্ট পায়। কলেজে বর্তমানে কর্মরত ৮৫ জন শিক্ষক এবং ৫০ এর অধিক কর্মচারী কলেজের সুনাম ও শ্রীবৃদ্ধির জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে। কলেজের সকল কার্যক্রম শিক্ষকবৃন্দ ও একাডেমিক কাউন্সিল এর মতামতের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। শিক্ষক-কর্মচারীদের প্রেষণা হচ্ছে শিক্ষার্থীদের ভালো ফলাফল এবং অভিভাবকসহ সুধী সমাজের ইতিবাচক মনোভাব পোষণ ও তার বহি:প্রকাশ। কলেজের ভালো খবর যেমন তাদের কর্মে অনুপ্রাণিত করে তেমনি নেতিবাচক খবর তাদের কর্মস্পৃহা নষ্ট করে।’’

কলেজের একটি ডাইনামিক ওয়েবসাইট রয়েছে, যেখান থেকে শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও সুধীজন প্রয়োজনীয় তথ্য সহজেই পেয়ে যাচ্ছে। তথ্য অধিকার আইন-২০০৯ অনুসারে কলেজে একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও আপীল কর্মকর্তা আছেন, যিনি কলেজ সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য প্রদান করেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে সিইডিপি প্রকল্পের আওতায় কলেজের টিচিং লার্নিং এনভায়রমেন্ট উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন কর্মকান্ড চলমান রয়েছে। এই প্রকল্পের আওতায় কলেজের সকল বিভাগের সেমিনার কক্ষ আধুনিকায়ন, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর, স্মার্ট ক্লাসরুম, লাইব্রেরী উন্নয়ন, গালর্স কর্ণার ও ওয়াস ব্লক স্থাপন, সাউন্ড সিস্টেম এবং সম্পূর্ণ ক্যাম্পাস সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে।

কলেজের সকল ফি অনলাইন ব্যাংকিং এর মাধ্যমে আদায় করা হয়, যা সরকারি বিধি ও পরিপত্র অনুযায়ী কলেজের কল্যানে ব্যয় করা হয়। কলেজে একটি দৃষ্টিনন্দন বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কর্ণার রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুর বিভিন্ন ছবি ও একটি পাঠকক্ষ সম্বলিত এ কর্ণার থেকে শিক্ষার্থীরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে জানতে পারছে।

তিনি আরও বলেন, চাঁদপুর সদর আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য, আমাদের শিক্ষা পরিবারের অভিভাবক মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি মহোদয়ের প্রত্যক্ষ নির্দেশনায় কলেজের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড গ্রহণ ও বাস্তবায়ন হচ্ছে। কলেজটি অতীতের যে কোন সময়ের চেয়ে বর্তমানে নান্দনিক এবং শিক্ষার্থী অভিভাবকদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।

মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী মহোদয়ের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে কলেজ ক্যাম্পাসে স্থাপিত হয়েছে বঙ্গবন্ধুর স্মারক স্তম্ভ। চাঁদপুরবাসীর কাছে এই স্মারক স্মম্ভটি একটি আকর্ষণীয় স্থান এবং অনেক গর্বের। অনেক দূর-দূরান্ত থেকে কলেজের সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসে।

কলেজ ক্যাম্পাসে রয়েছে জাতীয় মানের বাস্কেটবল গাউন্ড। উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে কাউন্সিলিং সিস্টেম। প্রতি ২৫ জন শিক্ষার্থীর জন্য একজন কাউন্সিলর শিক্ষক রয়েছে। তিনি নিয়মিত শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের সাথে যোগাযোগ রাখছেন এবং আপটুডেট তথ্য কলেজ প্রশাসনকে অবহিত করছেন। যা শিক্ষার্থীদের মানোন্নয়ন ও ভাল ফলাফল তৈরীতে সহায়তা করে। গত কয়েক বছরে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পাসের হার প্রায় শতভাগ। উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ফুড সেন্টার। অত্যাধুনিক সাইন্ড সিস্টেম সম্বলিত রয়েছে কনফারেন্স রুম। এই কনফারেন্স রুমে কলেজসহ সরকারের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং অভিভাবকদের সাথে মতবিনিময় করা হয়।

শীঘ্রই কলেজে একটি ৬তলা একাডেমিক ভবনের কাজ শুরু হবে। একটি অত্যাধুনিক অডিটোরিয়াম, ফোয়ারাসহ লেকের গাইড ওয়াল নির্মাণ, খেলার মাঠ সংস্কার, অত্যাধুনিক লাইব্রেরি স্থাপনসহ বেশ কিছু উন্নয়ন কর্মকান্ড পাইপ লাইনে রয়েছে।

মতবিনিময় সভায় কলেজের শিক্ষার মানোন্নয়ন ও নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টির ক্ষেত্রে শিক্ষক-কর্মচারী, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও সুধীজনের অকুন্ঠ সমর্থন ও সহযোগিতার জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষ সকলের প্রতি কৃতজ্ঞ। সকলের সহযোগিতায় এ বিদ্যাপীঠ পৌঁছবে অনন্য উচ্চতায়। আগামী দিনে কলেজের সার্বিক শিক্ষা কার্যক্রম এগিয়ে নেয়ার জন্য কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর অসিত বরণ দাশ সংবাদিক নেতৃবৃন্দসহ সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

স্কুলের শ্রেণিকক্ষে ‘আপত্তিকর’ অবস্থায় ছাত্রীসহ প্রধান শিক্ষক আটক

চাঁদপুর সরকারি কলেজ প্রশাসনের সাথে প্রেসক্লাব সংবাদিক নেতৃবৃন্দের মতবিনিময়

আপডেট সময় : ০৩:২১:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২২

ক্যাম্পাস রিপোর্ট : মেঘনা পাড়ের বাতিঘর বলে খ্যাত চাঁদপুর সরকারি কলেজে ৬ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) বিকাল ৪ টায় কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর অসিত বরণ দাশের সভাকক্ষে চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

Model Hospital

চাঁদপুর সরকারি কলেজের সাম্প্রতিক উন্নয়ন কর্মকান্ডসমূহ অধ্যক্ষ প্রফেসর অসিত বরণ দাশ সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের সামনে তুলে ধরেন। অধ্যক্ষ প্রফেসর অসিত বরণ দাশ বলেন, ‘‘ চাঁদপুর জেলার সর্ববৃহৎ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চাঁদপুর সরকারি কলেজ। এ প্রতিষ্ঠানে উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণি, ১৭ টি বিষয়ে অনার্স, ১৬ টি বিষয়ে মাস্টার্স কোর্স ছাড়াও প্রিলি মাস্টার্স এবং ডিগ্রি (পাস) কোর্সে পাঠদান করা হয়।

কলেজটিতে প্রায় ১৫ হাজার শিক্ষার্থী বর্তমানে অধ্যয়নরত। উচ্চমাধ্যমিকসহ পাবলিক পরীক্ষায় এ কলেজের ফলাফল সন্তোষজনক। এ বিদ্যাপীঠের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা দেশ-বিদেশে সুনামের সাথে কাজ করে যাচ্ছে। তাদেরই প্রিয় প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে সব সময়ই আগ্রহী থাকে তারা। তাই এই প্রতিষ্ঠানের ভালো খবরে তারা যেমন গর্বিত হয়, তেমনি নেতিবাচক খবরে কষ্ট পায়। কলেজে বর্তমানে কর্মরত ৮৫ জন শিক্ষক এবং ৫০ এর অধিক কর্মচারী কলেজের সুনাম ও শ্রীবৃদ্ধির জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে। কলেজের সকল কার্যক্রম শিক্ষকবৃন্দ ও একাডেমিক কাউন্সিল এর মতামতের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। শিক্ষক-কর্মচারীদের প্রেষণা হচ্ছে শিক্ষার্থীদের ভালো ফলাফল এবং অভিভাবকসহ সুধী সমাজের ইতিবাচক মনোভাব পোষণ ও তার বহি:প্রকাশ। কলেজের ভালো খবর যেমন তাদের কর্মে অনুপ্রাণিত করে তেমনি নেতিবাচক খবর তাদের কর্মস্পৃহা নষ্ট করে।’’

কলেজের একটি ডাইনামিক ওয়েবসাইট রয়েছে, যেখান থেকে শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও সুধীজন প্রয়োজনীয় তথ্য সহজেই পেয়ে যাচ্ছে। তথ্য অধিকার আইন-২০০৯ অনুসারে কলেজে একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও আপীল কর্মকর্তা আছেন, যিনি কলেজ সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য প্রদান করেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে সিইডিপি প্রকল্পের আওতায় কলেজের টিচিং লার্নিং এনভায়রমেন্ট উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন কর্মকান্ড চলমান রয়েছে। এই প্রকল্পের আওতায় কলেজের সকল বিভাগের সেমিনার কক্ষ আধুনিকায়ন, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর, স্মার্ট ক্লাসরুম, লাইব্রেরী উন্নয়ন, গালর্স কর্ণার ও ওয়াস ব্লক স্থাপন, সাউন্ড সিস্টেম এবং সম্পূর্ণ ক্যাম্পাস সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে।

কলেজের সকল ফি অনলাইন ব্যাংকিং এর মাধ্যমে আদায় করা হয়, যা সরকারি বিধি ও পরিপত্র অনুযায়ী কলেজের কল্যানে ব্যয় করা হয়। কলেজে একটি দৃষ্টিনন্দন বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কর্ণার রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুর বিভিন্ন ছবি ও একটি পাঠকক্ষ সম্বলিত এ কর্ণার থেকে শিক্ষার্থীরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে জানতে পারছে।

তিনি আরও বলেন, চাঁদপুর সদর আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য, আমাদের শিক্ষা পরিবারের অভিভাবক মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি মহোদয়ের প্রত্যক্ষ নির্দেশনায় কলেজের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড গ্রহণ ও বাস্তবায়ন হচ্ছে। কলেজটি অতীতের যে কোন সময়ের চেয়ে বর্তমানে নান্দনিক এবং শিক্ষার্থী অভিভাবকদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।

মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী মহোদয়ের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে কলেজ ক্যাম্পাসে স্থাপিত হয়েছে বঙ্গবন্ধুর স্মারক স্তম্ভ। চাঁদপুরবাসীর কাছে এই স্মারক স্মম্ভটি একটি আকর্ষণীয় স্থান এবং অনেক গর্বের। অনেক দূর-দূরান্ত থেকে কলেজের সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসে।

কলেজ ক্যাম্পাসে রয়েছে জাতীয় মানের বাস্কেটবল গাউন্ড। উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে কাউন্সিলিং সিস্টেম। প্রতি ২৫ জন শিক্ষার্থীর জন্য একজন কাউন্সিলর শিক্ষক রয়েছে। তিনি নিয়মিত শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের সাথে যোগাযোগ রাখছেন এবং আপটুডেট তথ্য কলেজ প্রশাসনকে অবহিত করছেন। যা শিক্ষার্থীদের মানোন্নয়ন ও ভাল ফলাফল তৈরীতে সহায়তা করে। গত কয়েক বছরে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পাসের হার প্রায় শতভাগ। উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ফুড সেন্টার। অত্যাধুনিক সাইন্ড সিস্টেম সম্বলিত রয়েছে কনফারেন্স রুম। এই কনফারেন্স রুমে কলেজসহ সরকারের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং অভিভাবকদের সাথে মতবিনিময় করা হয়।

শীঘ্রই কলেজে একটি ৬তলা একাডেমিক ভবনের কাজ শুরু হবে। একটি অত্যাধুনিক অডিটোরিয়াম, ফোয়ারাসহ লেকের গাইড ওয়াল নির্মাণ, খেলার মাঠ সংস্কার, অত্যাধুনিক লাইব্রেরি স্থাপনসহ বেশ কিছু উন্নয়ন কর্মকান্ড পাইপ লাইনে রয়েছে।

মতবিনিময় সভায় কলেজের শিক্ষার মানোন্নয়ন ও নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টির ক্ষেত্রে শিক্ষক-কর্মচারী, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও সুধীজনের অকুন্ঠ সমর্থন ও সহযোগিতার জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষ সকলের প্রতি কৃতজ্ঞ। সকলের সহযোগিতায় এ বিদ্যাপীঠ পৌঁছবে অনন্য উচ্চতায়। আগামী দিনে কলেজের সার্বিক শিক্ষা কার্যক্রম এগিয়ে নেয়ার জন্য কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর অসিত বরণ দাশ সংবাদিক নেতৃবৃন্দসহ সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।