ঢাকা ০৭:০১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে রামপুর ইউপি চেয়ারম্যান আল মামুন পাটওয়ারীর শুভেচ্ছা

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী আলহাজ্ব ডা. দীপু মনি এমপির পক্ষ থেকে পবিত্র ঈদ উল আযহা উপলক্ষ্যে সর্বস্তরের জনগনকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন চাঁদপুর সদর উপজেলার ৫নং রামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মোঃ আল মামুন পাটওয়ারী।
ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষ্যে এক শুভেচ্ছা বার্তায় আল মামুন পাটওয়ারী বলেন, মহান আল্লাহর নিকট কুরবানি কবুল হওয়ার জন্য শুদ্ধ নিয়ত ও উপার্জন থাকা আবশ্যক। পবিত্র ঈদ-উল-আযহা রামপুর ইউনিয়নসহ চাঁদপুরবাসীর জীবনে বয়ে আনুক কল্যাণ, সবার মধ্যে জেগে উঠুক ত্যাগের আদর্শ- মহান আল্লাহর কাছে এই প্রার্থনা করি।
তিনি বলেন, কুরবানি আমাদের মাঝে আত্মদান ও আত্মত্যাগের মানসিকতা সঞ্চারিত করে, আত্মীয়স্বজন ও পাড়া-প্রতিবেশীর সঙ্গে সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করে নেয়ার মনোভাব ও সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয়। কুরবানির মর্ম অনুধাবন করে সমাজে শান্তি ও কল্যাণের পথ রচনা করতে আমাদের সংযম ও ত্যাগের মানসিকতায় উজ্জীবিত হতে হবে। ত্যাগের শিক্ষা আমাদের ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে প্রতিফলিত হলেই প্রতিষ্ঠিত হবে শান্তি ও সৌহার্দ্য।
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

স্কুলের শ্রেণিকক্ষে ‘আপত্তিকর’ অবস্থায় ছাত্রীসহ প্রধান শিক্ষক আটক

পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে রামপুর ইউপি চেয়ারম্যান আল মামুন পাটওয়ারীর শুভেচ্ছা

আপডেট সময় : ১০:৫৮:৪৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ জুন ২০২৩
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী আলহাজ্ব ডা. দীপু মনি এমপির পক্ষ থেকে পবিত্র ঈদ উল আযহা উপলক্ষ্যে সর্বস্তরের জনগনকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন চাঁদপুর সদর উপজেলার ৫নং রামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মোঃ আল মামুন পাটওয়ারী।
ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষ্যে এক শুভেচ্ছা বার্তায় আল মামুন পাটওয়ারী বলেন, মহান আল্লাহর নিকট কুরবানি কবুল হওয়ার জন্য শুদ্ধ নিয়ত ও উপার্জন থাকা আবশ্যক। পবিত্র ঈদ-উল-আযহা রামপুর ইউনিয়নসহ চাঁদপুরবাসীর জীবনে বয়ে আনুক কল্যাণ, সবার মধ্যে জেগে উঠুক ত্যাগের আদর্শ- মহান আল্লাহর কাছে এই প্রার্থনা করি।
তিনি বলেন, কুরবানি আমাদের মাঝে আত্মদান ও আত্মত্যাগের মানসিকতা সঞ্চারিত করে, আত্মীয়স্বজন ও পাড়া-প্রতিবেশীর সঙ্গে সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করে নেয়ার মনোভাব ও সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয়। কুরবানির মর্ম অনুধাবন করে সমাজে শান্তি ও কল্যাণের পথ রচনা করতে আমাদের সংযম ও ত্যাগের মানসিকতায় উজ্জীবিত হতে হবে। ত্যাগের শিক্ষা আমাদের ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে প্রতিফলিত হলেই প্রতিষ্ঠিত হবে শান্তি ও সৌহার্দ্য।