ঢাকা ০৬:৫৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হাজার হাজার নেতাকর্মীর অংশগ্রহণে বিএনপি নেতা লাভলু’র জানাযা ও দাফন

মনিরুল ইসলাম মনির : চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ফতেপুর পশ্চিম ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সলিমুল্লাহ লাভলুর জানাযা শেষে মৃতদেহ দাফন সম্পন্ন হয়েছে।

Model Hospital

বৃহস্পতিবার সকাল ১১ ঘটিকায় মান্দারতলী বাজার সংলগ্ন মোজাদ্দেদীয়া উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জানাজার নামাজে দলমত নির্বিশেষে সর্বস্তরের মানুষ অংশগ্রহণ করেন।

জানাযার নামাজ শেষে মতলব উত্তর উপজেলা বিএনপির পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ। পরে জানাযার নামাজ শেষে সামাজিক কবরস্থানে সলিমুল্লাহ লাভলুর মৃতদেহ দাফন সম্পন্ন হয়েছে। ইউনিয়ন বিএনপির এই জনপ্রিয় নেতাকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে হাজার হাজার নেতাকর্মী উপস্থিত হন।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এর কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আলহাজ্ব ড. জালাল উদ্দিন ও সাবেক সংস্থাপন প্রতিমন্ত্রী নুরুল হুদার পুত্র তানভীর হুদা জানাযার নামাজে অংশ গ্রহণ করেন ও মরহুমের আত্মার শান্তি কামনায় গভীর শোক প্রকাশ করেন এবং শোকাহত পরিবারবর্গের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

জানাযার নামাজে আরো অংশ গ্রহণ করেন, মতলব উত্তর উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাড. ফজলুল হক সরকার হান্নান, সাধারণ সম্পাদক নুরুল হক জিতু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলমগীর সরকার, ছেংগারচর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর প্রধান, বিএনপি নেতা এসএম জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মিয়া মনজুর আমিন স্বপন, উপজেলা যুবদলের সভাপতি খায়রুল হাসান বেনু, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ জামান টিপু, যুবদল নেতা ফয়সাল আহমেদ সোহেল, যুবদল নেতা নোমান হোসেন, যুবদলের নেতা মমিন সরকার, উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি নুরুল হুদা ফয়েজী, ছাত্রদল নেতা জয়নাল পাটোয়ারী সহ শত শত নেতাকর্মী।

গত ১ নভেম্বর দিনগত রাতে তার বাড়ির রাস্তার পাশে কে বা কারা তাকে হত্যা করে ফেলে রেখে যায়। পরে ২ নভেম্বর ভোরে জাহাঙ্গীর আলম নামে এক ভ্যান চালক লাশ দেখে ডাকচিৎকার দেন। পরে মতলব উত্তর থানা পুলিশ তার নিথর দেহ উদ্ধার করে পোস্টমর্টেমে পাঠান। পরে বৃহস্পতিবার ৩ নভেম্বর জানাযা শেষে দাফন সম্পন্ন হয়।

এদিকে অকালে সলিমুল্লাহ লাভলুকে হারিয়ে পাগল প্রায় তার স্ত্রী, সন্তান ও আত্মীয় স্বজনরা। তার এ মৃত্যুতে এলাকায় সর্বস্তরে শোকের ছায়া নেমে গেছে। মান্দারতলী ও আশপাশের এলাকা যেন স্তব্ধ হয়ে গেছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

স্কুলের শ্রেণিকক্ষে ‘আপত্তিকর’ অবস্থায় ছাত্রীসহ প্রধান শিক্ষক আটক

হাজার হাজার নেতাকর্মীর অংশগ্রহণে বিএনপি নেতা লাভলু’র জানাযা ও দাফন

আপডেট সময় : ০৪:৩০:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ নভেম্বর ২০২২

মনিরুল ইসলাম মনির : চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ফতেপুর পশ্চিম ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সলিমুল্লাহ লাভলুর জানাযা শেষে মৃতদেহ দাফন সম্পন্ন হয়েছে।

Model Hospital

বৃহস্পতিবার সকাল ১১ ঘটিকায় মান্দারতলী বাজার সংলগ্ন মোজাদ্দেদীয়া উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জানাজার নামাজে দলমত নির্বিশেষে সর্বস্তরের মানুষ অংশগ্রহণ করেন।

জানাযার নামাজ শেষে মতলব উত্তর উপজেলা বিএনপির পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ। পরে জানাযার নামাজ শেষে সামাজিক কবরস্থানে সলিমুল্লাহ লাভলুর মৃতদেহ দাফন সম্পন্ন হয়েছে। ইউনিয়ন বিএনপির এই জনপ্রিয় নেতাকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে হাজার হাজার নেতাকর্মী উপস্থিত হন।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এর কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আলহাজ্ব ড. জালাল উদ্দিন ও সাবেক সংস্থাপন প্রতিমন্ত্রী নুরুল হুদার পুত্র তানভীর হুদা জানাযার নামাজে অংশ গ্রহণ করেন ও মরহুমের আত্মার শান্তি কামনায় গভীর শোক প্রকাশ করেন এবং শোকাহত পরিবারবর্গের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

জানাযার নামাজে আরো অংশ গ্রহণ করেন, মতলব উত্তর উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাড. ফজলুল হক সরকার হান্নান, সাধারণ সম্পাদক নুরুল হক জিতু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলমগীর সরকার, ছেংগারচর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর প্রধান, বিএনপি নেতা এসএম জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মিয়া মনজুর আমিন স্বপন, উপজেলা যুবদলের সভাপতি খায়রুল হাসান বেনু, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ জামান টিপু, যুবদল নেতা ফয়সাল আহমেদ সোহেল, যুবদল নেতা নোমান হোসেন, যুবদলের নেতা মমিন সরকার, উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি নুরুল হুদা ফয়েজী, ছাত্রদল নেতা জয়নাল পাটোয়ারী সহ শত শত নেতাকর্মী।

গত ১ নভেম্বর দিনগত রাতে তার বাড়ির রাস্তার পাশে কে বা কারা তাকে হত্যা করে ফেলে রেখে যায়। পরে ২ নভেম্বর ভোরে জাহাঙ্গীর আলম নামে এক ভ্যান চালক লাশ দেখে ডাকচিৎকার দেন। পরে মতলব উত্তর থানা পুলিশ তার নিথর দেহ উদ্ধার করে পোস্টমর্টেমে পাঠান। পরে বৃহস্পতিবার ৩ নভেম্বর জানাযা শেষে দাফন সম্পন্ন হয়।

এদিকে অকালে সলিমুল্লাহ লাভলুকে হারিয়ে পাগল প্রায় তার স্ত্রী, সন্তান ও আত্মীয় স্বজনরা। তার এ মৃত্যুতে এলাকায় সর্বস্তরে শোকের ছায়া নেমে গেছে। মান্দারতলী ও আশপাশের এলাকা যেন স্তব্ধ হয়ে গেছে।