ঢাকা ০৫:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জনগণের সেবা সহজতর করতে চান মেম্বার প্রার্থী মাহমুদুর রশিদ

নিজস্ব প্রতিনিধি : চাঁদপুর জেলার শাহরাস্তি উপজেলার রায়শ্রী উত্তর ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মোঃ মাহমুদুর রশিদ এবার ইউনিয়ন নির্বাচনে একজন মেম্বার পদপ্রার্থী। তার উন্নয়নশীল নানামুখী কর্মকাণ্ডের কারণে সমাজের মানুষ তাকে ভালবাসেন। এলাকার মানুষের আলাপচারিতায় একজন সৎ ও যোগ্য নেতৃত্বের কথা উঠলে সর্বাগ্রে তার নামটি উঠে আসে।
গ্রামের উন্নয়নের চাকা সচল রাখতে ও সুখে দুঃখে মানুষের পাশে দাঁড়াতে এ বছর ইউপি নির্বাচনে উপজেলার রায়শ্রী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে মেম্বার পদপ্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করবেন মাহমুদুর রশিদ। তার প্রতীক হলো আপেল। তিনি আধুনিক ওয়ার্ড গড়তে চান বলে জানান।
মেম্বার পদপ্রার্থী মাহমুদুর রশিদ বলেন, আমি ওয়ার্ডের মানুষের সাথে থাকতে চাই। তাদের সুখে দুঃখে সবসময় পাশে থাকতে চাই। আমার যতটুকু সামর্থ্য আছে তা দিয়ে সকলের উপকার করতে চাই। আমাদের ওয়ার্ডের মা মাটি ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে যেতে চাই।’এই প্রত্যাশা করে তিনি ওয়ার্ডের সর্বস্তরের জনগণের কাছে দোয়া প্রার্থনা করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মাহমুদুর রশিদের বাবা আজিজুর রহমান একজন মুক্তিযোদ্ধা। বাবার মতো দেশের জন্য কিছু করার প্রয়াসে গত ইউপি নির্বাচনেও তিনি ওই ওয়ার্ডে মেম্বার প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন। একজন জনপ্রতিনিধির মতই মানুষের পাশে থেকেছেন। ওয়ার্ডের উন্নয়নের জন্য কাজ করেছেন। বয়স্কদের জন্য বয়স্ক ভাতার কার্ড, প্রতিবন্ধী কার্ডসহ সমাজের উন্নয়নমূলক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে নিজেকে নিয়োজিত করেছেন। সাধারণ মানুষের মুখে মুখে তার হাজারও উপকারের কথা শোনা যায়।
ওই ওয়ার্ডের  বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত পুলিশের এএসআই মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘গরিব ও মেহনতি মানুষের সুখে দুঃখে সব সময় মাহমুদুর রশিদ পাশে দাঁড়ান। তিনি একজন সাধারণ পরিবারের সন্তান। তাকে আমরা সকলেই ভালোবাসি। মেম্বার হিসেবে আমরা মাহমুদুর রশিদকেই চাই।’
শিক্ষক আজিজুল হক নামের আরেক বাসিন্দা বলেন, ‘ মাহমুদুর রশিদ আমাদের প্রিয় একজন মানুষ। তার দ্বারা সমাজের মানুষের উপকার হয়েছে। সে দিন-রাত মানুষের সেবায় নিয়োজিত থাকে। সমাজসেবা মূলক কাজে ভূমিকা রেখেছেন।আমাদের সাধারণ মানুষের দাবি মাহমুদুর রশিদকে আমরা মেম্বার হিসেবে দেখতে চাই।’
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

স্কুলের শ্রেণিকক্ষে ‘আপত্তিকর’ অবস্থায় ছাত্রীসহ প্রধান শিক্ষক আটক

জনগণের সেবা সহজতর করতে চান মেম্বার প্রার্থী মাহমুদুর রশিদ

আপডেট সময় : ০১:৩৮:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২১
নিজস্ব প্রতিনিধি : চাঁদপুর জেলার শাহরাস্তি উপজেলার রায়শ্রী উত্তর ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মোঃ মাহমুদুর রশিদ এবার ইউনিয়ন নির্বাচনে একজন মেম্বার পদপ্রার্থী। তার উন্নয়নশীল নানামুখী কর্মকাণ্ডের কারণে সমাজের মানুষ তাকে ভালবাসেন। এলাকার মানুষের আলাপচারিতায় একজন সৎ ও যোগ্য নেতৃত্বের কথা উঠলে সর্বাগ্রে তার নামটি উঠে আসে।
গ্রামের উন্নয়নের চাকা সচল রাখতে ও সুখে দুঃখে মানুষের পাশে দাঁড়াতে এ বছর ইউপি নির্বাচনে উপজেলার রায়শ্রী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে মেম্বার পদপ্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করবেন মাহমুদুর রশিদ। তার প্রতীক হলো আপেল। তিনি আধুনিক ওয়ার্ড গড়তে চান বলে জানান।
মেম্বার পদপ্রার্থী মাহমুদুর রশিদ বলেন, আমি ওয়ার্ডের মানুষের সাথে থাকতে চাই। তাদের সুখে দুঃখে সবসময় পাশে থাকতে চাই। আমার যতটুকু সামর্থ্য আছে তা দিয়ে সকলের উপকার করতে চাই। আমাদের ওয়ার্ডের মা মাটি ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে যেতে চাই।’এই প্রত্যাশা করে তিনি ওয়ার্ডের সর্বস্তরের জনগণের কাছে দোয়া প্রার্থনা করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মাহমুদুর রশিদের বাবা আজিজুর রহমান একজন মুক্তিযোদ্ধা। বাবার মতো দেশের জন্য কিছু করার প্রয়াসে গত ইউপি নির্বাচনেও তিনি ওই ওয়ার্ডে মেম্বার প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন। একজন জনপ্রতিনিধির মতই মানুষের পাশে থেকেছেন। ওয়ার্ডের উন্নয়নের জন্য কাজ করেছেন। বয়স্কদের জন্য বয়স্ক ভাতার কার্ড, প্রতিবন্ধী কার্ডসহ সমাজের উন্নয়নমূলক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে নিজেকে নিয়োজিত করেছেন। সাধারণ মানুষের মুখে মুখে তার হাজারও উপকারের কথা শোনা যায়।
ওই ওয়ার্ডের  বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত পুলিশের এএসআই মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘গরিব ও মেহনতি মানুষের সুখে দুঃখে সব সময় মাহমুদুর রশিদ পাশে দাঁড়ান। তিনি একজন সাধারণ পরিবারের সন্তান। তাকে আমরা সকলেই ভালোবাসি। মেম্বার হিসেবে আমরা মাহমুদুর রশিদকেই চাই।’
শিক্ষক আজিজুল হক নামের আরেক বাসিন্দা বলেন, ‘ মাহমুদুর রশিদ আমাদের প্রিয় একজন মানুষ। তার দ্বারা সমাজের মানুষের উপকার হয়েছে। সে দিন-রাত মানুষের সেবায় নিয়োজিত থাকে। সমাজসেবা মূলক কাজে ভূমিকা রেখেছেন।আমাদের সাধারণ মানুষের দাবি মাহমুদুর রশিদকে আমরা মেম্বার হিসেবে দেখতে চাই।’