ঢাকা ০৪:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চাঁদপুরে চতুর্থ দফায় ১৫৮টি আশ্রয়নের ঘর উদ্বোধন করবেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী

  • সজীব খান
  • আপডেট সময় : ০৮:১৯:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ অগাস্ট ২০২৩
  • 307

আশ্রয়ণের অধিকার, শেখ হাসিনার উপহার চাঁদপুরে আজ ৪র্থ পর্যায়ের ১শত ৫৮টি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর উদ্বোধন করবেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিন। এক যোগে সারা দেশের আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরগুলো উদ্বোধন করবেন তিনি।

ঘরগুলো উদ্বোধনের জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে সকল প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ঘরগুলো নির্মানর কাজ ও শেষ হয়েছে, বৈদ্যুৎতিক সংযোগ, গভীর নলকূল বসানো হয়েছে। উপকার ভোগীদের মাঝে জমিসহ ঘরগুলো হস্তান্তর করা হবে। চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের তথ্যবধায়নে সঠিক ভাবে ঘরগুলো নির্মান করা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়নের অধিকার যথা নিয়মে হওয়ার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে সার্বক্ষনিক মনিটরিং করা হয়েছে।

চাঁদপুর সদর উপজেলার মৈশাদী ইউনিয়নের সরকার জমি অধিগ্রহন করে ৪৪টি এবং লক্ষিপুর মডেল ইউনিয়নে ২৪, বাগাদীতে ২টি. চাঁদপুর সদরে মোট ৭০টি রয়েছে, প্রতিটি ঘর নির্মানের জন্য ২ লক্ষ ৮৪ হাজার ৫শত টাকা সরকার বরাদ্ধ দিয়েছে। জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা মতাবেক চাঁদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা শাহনাজ প্রকল্পের কাজ নিবিড় মনিটরিং করছেন।

প্রতিনিয়ত কাজগুলোর তিনি তথ্যবধায়ন করে নিয়মানুসারে করেছেন। সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার মোঃ রফিকুল ইসলাম তিনিও যথা নিয়মে কাজগুলো হয় তার জন্য নির্মানাধীনস্থানের মালামালসহ যাবতীয় খোঁজ খবর নিচ্ছেন, সরজমিনে গিয়েছেন, এক একটি ঘর এক একটি অসহায় পরিবারের অসহায় জীবনে ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প। আর তাই এ গল্পে নীরব শব্দ হয়ে থাকার জন্যই নিয়মিত সদর উপজেলার প্রশাসন পরিদর্শন করছেন।

Model Hospital

মৈশাদী ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড মেম্বার রিয়াজ উদ্দিন রাজু সদর উপজেলা প্রশাসনের মনোনীত ব্যাক্তি হিসেবে মৈশাদীতে নির্মানাধীন ৪৪টি ঘরের কাজগুলো দেখাশুনা করেছেন। মালামালগুলো যাতে কোন প্রকার নরচর হতে না পারে তার জন্যও রিয়াজ উদ্দিন রাজু সার্বিক্ষণিক সেখানে দেখবাল করে যাচ্ছেন।

রিয়াজ উদ্দিন রাজু বলেন, সরকারের আশ্রয়ণ অশ্রল্পের কাজগুলো নির্মানে যাতে সঠিক ভাবে করা হয়, তার জন্য উপজেলা প্রশাসন আমাকে দেখবাল করার জন্য রেখেছেন, আমি সরকারের এ আশ্রয়ণ প্রকল্পের মালামালগুলো যাতে চুরি না হতে পারে সেজন্য সার্বক্ষনিক থেকেছি, সব সময় উপজেলা প্রশাসনের সাথে ভালমন্দ নিয়ে যোগাযোগ করেছি, প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণের অধিকার বাস্তবায়নের সাথে থাকতে পেরে আমি সত্যি আনন্দ উপভোগ করছি।

ট্যাগস :

আঁধারের আয়নাঘর আস্তাকুড়ে নিপাত যাক : মিজানুর রহমান আজহারী

চাঁদপুরে চতুর্থ দফায় ১৫৮টি আশ্রয়নের ঘর উদ্বোধন করবেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৮:১৯:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ অগাস্ট ২০২৩

আশ্রয়ণের অধিকার, শেখ হাসিনার উপহার চাঁদপুরে আজ ৪র্থ পর্যায়ের ১শত ৫৮টি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর উদ্বোধন করবেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিন। এক যোগে সারা দেশের আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরগুলো উদ্বোধন করবেন তিনি।

ঘরগুলো উদ্বোধনের জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে সকল প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ঘরগুলো নির্মানর কাজ ও শেষ হয়েছে, বৈদ্যুৎতিক সংযোগ, গভীর নলকূল বসানো হয়েছে। উপকার ভোগীদের মাঝে জমিসহ ঘরগুলো হস্তান্তর করা হবে। চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের তথ্যবধায়নে সঠিক ভাবে ঘরগুলো নির্মান করা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়নের অধিকার যথা নিয়মে হওয়ার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে সার্বক্ষনিক মনিটরিং করা হয়েছে।

চাঁদপুর সদর উপজেলার মৈশাদী ইউনিয়নের সরকার জমি অধিগ্রহন করে ৪৪টি এবং লক্ষিপুর মডেল ইউনিয়নে ২৪, বাগাদীতে ২টি. চাঁদপুর সদরে মোট ৭০টি রয়েছে, প্রতিটি ঘর নির্মানের জন্য ২ লক্ষ ৮৪ হাজার ৫শত টাকা সরকার বরাদ্ধ দিয়েছে। জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা মতাবেক চাঁদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা শাহনাজ প্রকল্পের কাজ নিবিড় মনিটরিং করছেন।

প্রতিনিয়ত কাজগুলোর তিনি তথ্যবধায়ন করে নিয়মানুসারে করেছেন। সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার মোঃ রফিকুল ইসলাম তিনিও যথা নিয়মে কাজগুলো হয় তার জন্য নির্মানাধীনস্থানের মালামালসহ যাবতীয় খোঁজ খবর নিচ্ছেন, সরজমিনে গিয়েছেন, এক একটি ঘর এক একটি অসহায় পরিবারের অসহায় জীবনে ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প। আর তাই এ গল্পে নীরব শব্দ হয়ে থাকার জন্যই নিয়মিত সদর উপজেলার প্রশাসন পরিদর্শন করছেন।

Model Hospital

মৈশাদী ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড মেম্বার রিয়াজ উদ্দিন রাজু সদর উপজেলা প্রশাসনের মনোনীত ব্যাক্তি হিসেবে মৈশাদীতে নির্মানাধীন ৪৪টি ঘরের কাজগুলো দেখাশুনা করেছেন। মালামালগুলো যাতে কোন প্রকার নরচর হতে না পারে তার জন্যও রিয়াজ উদ্দিন রাজু সার্বিক্ষণিক সেখানে দেখবাল করে যাচ্ছেন।

রিয়াজ উদ্দিন রাজু বলেন, সরকারের আশ্রয়ণ অশ্রল্পের কাজগুলো নির্মানে যাতে সঠিক ভাবে করা হয়, তার জন্য উপজেলা প্রশাসন আমাকে দেখবাল করার জন্য রেখেছেন, আমি সরকারের এ আশ্রয়ণ প্রকল্পের মালামালগুলো যাতে চুরি না হতে পারে সেজন্য সার্বক্ষনিক থেকেছি, সব সময় উপজেলা প্রশাসনের সাথে ভালমন্দ নিয়ে যোগাযোগ করেছি, প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণের অধিকার বাস্তবায়নের সাথে থাকতে পেরে আমি সত্যি আনন্দ উপভোগ করছি।