ঢাকা ০৬:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চাঁদপুরে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী পলাশের উন্নত চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন রেদওয়ান খান বোরহান

চাঁদপুর শহরে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী পলাশের সাথে কথা ভিডিও কনফারেন্সে কথা বলছেন আলহাজ্ব মোঃ রেদওয়ান খান বোরহানের। পাশে অসুস্থ বাবুলের পরিবারকে আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়।

গাজী মোঃ মহসিন : মেঘনার ভাঙ্গনে ভিটে মাটি হারানো এক অসহায় পরিবারের জন্মগ্রহণ করেছেন পলাশ। কোন আশ্রয় না পেয়ে বর্তমানে চাঁদপুর শহরের ঘোষ পাড়ায় একটি ভাড়া বাসায় থাকছেন তিনি। বাদাম বিক্রেতা বাবার এই হতভাগা ছেলে জন্মগতভাবেই দৃষ্টি প্রতিবন্ধী। রয়েছে তার মেধার ভান্ডার। বাম চোখে সমস্যা নিয়ে পলাশ জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা দিয়ে করেছেন ভালো ফলাফল। কিন্তু সদ্য ঘোষিত গত ১৩ ফেব্রুয়ারী এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল পেলেও তা সুস্পষ্ট দেখতে পাননি পলাশ।
এ নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী ও সমাজের বিত্তবান মানুষের সহযোগিতা চেয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন স্থানীয় সংবাদকর্মী ও লেখক আশিক বিন রহিম।
রাতে আপলোড করা সংবাদকর্মীর এমন মানবিক পোস্ট টি দৃষ্টিগোচর হয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী মৎসজীবী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও চাঁদপুর জেলা আওয়ামী মৎসজীবী লীগের সভাপতি, ভয়েস বাংলা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও সিটি নিয়ন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, চাঁদপুর-৩ (সদর-হাইমচর) আসনের নির্বাচনী এলাকার গরীব দুঃখী মানুষের বন্ধু ও জনপ্রিয় ব্যাক্তিত্ব আলহাজ্ব রেদওয়ান খান বোরহানের।
তিনি উক্ত সংবাদকর্মীর সাথে শনিবার (১৯ ফেব্রুয়ারী) সকাল সাড়ে ৮ টায় যোগাযোগ করে সংবাদকর্মীর মাধ্যমে ঐ দৃষ্টি প্রতিবন্ধী পলাশ ও তার পরিবারের সাথে ভিডিও কলে কথা বলেন। সেই সাথে রেদওয়ান খান বোরহান অসহায় এ পরিবারটির খোঁজ খবর নিয়ে পলাশের চোখের উন্নত চিকিৎসার দায়িত্ব নেয়ার আশ্বাস দেন। পাশাপাশি তিনি পলাশের পড়ালেখার খরচ বহন করার দায়িত্ব নেন।
দৃষ্টি প্রতিবন্ধী পলাশ জানান, মেঘনার ভাঙনে বসতভিটে হারিরিয়ে তার পরিবার চাঁদপুর শহরের নতুন বাজার ঘোষপাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন। পিতা শ্যামল দে পেশায় একজন বাদাম বিক্রেতা। জন্ম থেকে বাম চোখে সমস্যা থাকালেও সে নিজে নিজেই পরিক্ষায় খাতায় লিখে পিএসসি, জেএসসি ও এসএসসি পাশ করেছেন। চিকিৎসার অভাবে বর্তমানে ডান চোখে দৃষ্টিও ক্ষয়িষ্ণু হতে চলেছে।
এবছর চাঁদপুর পুরানবাজার ডিগ্রী কলেজ থেকে শ্রুতি লেখকের মাধ্যমে এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। গত ১৩ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত এইচএসসি পরীক্ষায় পাশের রেজাল্ট হাতে এলে দও ক্ষয়িষ্ণু দৃষ্টির কারনে নিজের সেই কাঙ্খিত ফলাফল স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছে না।
পলাশের মা বলেন, আমার ছেলের চোখের চিকিৎসার জন্য রেদওয়ান খান বোরহান এগিয়ে এসেছেন। আমি সৃষ্টিকর্তার কাছে ওনার জন্য অনেক দোয়া করছি। আমি জেনেছি তিনি অসহায় মানুষের পাশে থাকেন। আজকে সেটাই প্রমাণ হলো। পলাশের ভাই শিমুল জানান, আমারা পলাশকে সার্ধ্যমত চিকিৎসা করিয়েছি। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন তার চোখের দৃষ্টি ফিরে পেতে উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন। আমার ভাইয়ের চিকিৎসা সাহায্যার্থে এগিয়ে আসায় আমরা আলহাজ্ব রেদওয়ান খান বোরহান সাহেবকে আমাদের পরিবারের পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।
এছাড়াও তিনি দুপুরে চাঁদপুর শহরের ১১ নং ওয়ার্ড মধ্য গুনরাজদীর বাসিন্দা মোস্তান বাড়ির অসুস্থ বাবুল খানের স্ত্রী পেয়ারা বেগম হাতে রেদওয়া খান বোরহানের ব্যক্তিগত সহকারি আরিফ হোসেন পাটোয়ারী আর্থিক অনুদান তুলে দেন। অসুস্থ বাবুল খান দীর্ঘদিন ধরে ব্রেন স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের আক্রান্ত।
এদিকে চাঁদপুর সদর-হাইমচরের এইচএসসি পাশ করা অসহায় দশ মেধাবী শিক্ষার্থীকে ডিগ্রি ও অনার্সে ভর্তি হওয়ার সম্পূর্ণ খরচের দায়িত্ব নিয়েছেন।
এ বিষয়ে ভয়েস বাংলা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এবং সিটি নিয়ন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও রাজনীতিক ব্যক্তিত্ব আলহাজ্ব রেদওয়ান খান বোরহান জানান, আমি ফেসবুকের মাধ্যমে অসহায় পলাশের বিষয়টি জানতে পারি। পরে সকালেই সংবাদকর্মী আশিক বিন রহিমের মাধ্যমে পলাশের পরিবার সাথে যোগাযোগ করেছি। আমি আমার ব্যক্তিগত অর্থে পলাশের উন্নত চিকিৎসার জন্য যাবতীয় খরচ বহন করবো বলে জানিয়েছি। পাশাপাশি পলাশের পড়ালেখার খরচ আমি বহন করব।
প্রসঙ্গত : আলহাজ্ব রেদওয়ান খান বোরহান চাঁদপুর সদর-হাইমচর নির্বাচনী আসনের একজন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব। তিনি বহুকাল ধরে চাঁদপুরের অসংখ্য মানবিক কাজের দৃষ্টান্ত রেখে চলেছেন। বিশেষ করে করোনা মহামারীর এই দুর্যোগ মুহুর্তে চাঁদপুরের মানুষের পাশে থেকে সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে মানবিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।
সম্প্রতি হাইমচরে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত এক অসহায় মাদ্রাসা ছাত্রের চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়ে ব্যাপক প্রশংসিত হন। ১৯ ফেব্রুয়ারি একই দিনে তিনি ১০জন গরীব শিক্ষার্থীর ভর্তির ব্যয় বহন করেন। এছাড়াও চাঁদপুর শহরের ১১নং ওয়ার্ড মধ্য গুনরাজদীতে অসুস্থ বাবুল খানের চিকিৎসায় অর্থ সহযোগিতা প্রদান করেন। শনিবার দুপুরে অসুস্থ বাবুল খানের স্ত্রী পেয়ারা বেগম হাতে রেদওয়া খান বোরহানের পক্ষে তার ব্যক্তিগত সহকারি আরিফ হোসেন পাটোয়ারী অনুদান তুলে দেন। অসুস্থ বাবুল খান দীর্ঘদিন ধরে ব্রেন স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসার অভাবে কষ্ট পাচ্ছেন। আলহাজ্ব রেদওয়ান খান বোরহানের এই মানবিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে তিনি দল-মত নির্বিশেষে জেলা সকল শ্রেণীপেশার মানুষের কাছে প্রশংসিত হচ্ছেন।
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

স্কুলের শ্রেণিকক্ষে ‘আপত্তিকর’ অবস্থায় ছাত্রীসহ প্রধান শিক্ষক আটক

চাঁদপুরে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী পলাশের উন্নত চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন রেদওয়ান খান বোরহান

আপডেট সময় : ০৪:৫৪:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২২
গাজী মোঃ মহসিন : মেঘনার ভাঙ্গনে ভিটে মাটি হারানো এক অসহায় পরিবারের জন্মগ্রহণ করেছেন পলাশ। কোন আশ্রয় না পেয়ে বর্তমানে চাঁদপুর শহরের ঘোষ পাড়ায় একটি ভাড়া বাসায় থাকছেন তিনি। বাদাম বিক্রেতা বাবার এই হতভাগা ছেলে জন্মগতভাবেই দৃষ্টি প্রতিবন্ধী। রয়েছে তার মেধার ভান্ডার। বাম চোখে সমস্যা নিয়ে পলাশ জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা দিয়ে করেছেন ভালো ফলাফল। কিন্তু সদ্য ঘোষিত গত ১৩ ফেব্রুয়ারী এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল পেলেও তা সুস্পষ্ট দেখতে পাননি পলাশ।
এ নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী ও সমাজের বিত্তবান মানুষের সহযোগিতা চেয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন স্থানীয় সংবাদকর্মী ও লেখক আশিক বিন রহিম।
রাতে আপলোড করা সংবাদকর্মীর এমন মানবিক পোস্ট টি দৃষ্টিগোচর হয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী মৎসজীবী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও চাঁদপুর জেলা আওয়ামী মৎসজীবী লীগের সভাপতি, ভয়েস বাংলা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও সিটি নিয়ন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, চাঁদপুর-৩ (সদর-হাইমচর) আসনের নির্বাচনী এলাকার গরীব দুঃখী মানুষের বন্ধু ও জনপ্রিয় ব্যাক্তিত্ব আলহাজ্ব রেদওয়ান খান বোরহানের।
তিনি উক্ত সংবাদকর্মীর সাথে শনিবার (১৯ ফেব্রুয়ারী) সকাল সাড়ে ৮ টায় যোগাযোগ করে সংবাদকর্মীর মাধ্যমে ঐ দৃষ্টি প্রতিবন্ধী পলাশ ও তার পরিবারের সাথে ভিডিও কলে কথা বলেন। সেই সাথে রেদওয়ান খান বোরহান অসহায় এ পরিবারটির খোঁজ খবর নিয়ে পলাশের চোখের উন্নত চিকিৎসার দায়িত্ব নেয়ার আশ্বাস দেন। পাশাপাশি তিনি পলাশের পড়ালেখার খরচ বহন করার দায়িত্ব নেন।
দৃষ্টি প্রতিবন্ধী পলাশ জানান, মেঘনার ভাঙনে বসতভিটে হারিরিয়ে তার পরিবার চাঁদপুর শহরের নতুন বাজার ঘোষপাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন। পিতা শ্যামল দে পেশায় একজন বাদাম বিক্রেতা। জন্ম থেকে বাম চোখে সমস্যা থাকালেও সে নিজে নিজেই পরিক্ষায় খাতায় লিখে পিএসসি, জেএসসি ও এসএসসি পাশ করেছেন। চিকিৎসার অভাবে বর্তমানে ডান চোখে দৃষ্টিও ক্ষয়িষ্ণু হতে চলেছে।
এবছর চাঁদপুর পুরানবাজার ডিগ্রী কলেজ থেকে শ্রুতি লেখকের মাধ্যমে এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। গত ১৩ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত এইচএসসি পরীক্ষায় পাশের রেজাল্ট হাতে এলে দও ক্ষয়িষ্ণু দৃষ্টির কারনে নিজের সেই কাঙ্খিত ফলাফল স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছে না।
পলাশের মা বলেন, আমার ছেলের চোখের চিকিৎসার জন্য রেদওয়ান খান বোরহান এগিয়ে এসেছেন। আমি সৃষ্টিকর্তার কাছে ওনার জন্য অনেক দোয়া করছি। আমি জেনেছি তিনি অসহায় মানুষের পাশে থাকেন। আজকে সেটাই প্রমাণ হলো। পলাশের ভাই শিমুল জানান, আমারা পলাশকে সার্ধ্যমত চিকিৎসা করিয়েছি। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন তার চোখের দৃষ্টি ফিরে পেতে উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন। আমার ভাইয়ের চিকিৎসা সাহায্যার্থে এগিয়ে আসায় আমরা আলহাজ্ব রেদওয়ান খান বোরহান সাহেবকে আমাদের পরিবারের পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।
এছাড়াও তিনি দুপুরে চাঁদপুর শহরের ১১ নং ওয়ার্ড মধ্য গুনরাজদীর বাসিন্দা মোস্তান বাড়ির অসুস্থ বাবুল খানের স্ত্রী পেয়ারা বেগম হাতে রেদওয়া খান বোরহানের ব্যক্তিগত সহকারি আরিফ হোসেন পাটোয়ারী আর্থিক অনুদান তুলে দেন। অসুস্থ বাবুল খান দীর্ঘদিন ধরে ব্রেন স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের আক্রান্ত।
এদিকে চাঁদপুর সদর-হাইমচরের এইচএসসি পাশ করা অসহায় দশ মেধাবী শিক্ষার্থীকে ডিগ্রি ও অনার্সে ভর্তি হওয়ার সম্পূর্ণ খরচের দায়িত্ব নিয়েছেন।
এ বিষয়ে ভয়েস বাংলা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এবং সিটি নিয়ন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও রাজনীতিক ব্যক্তিত্ব আলহাজ্ব রেদওয়ান খান বোরহান জানান, আমি ফেসবুকের মাধ্যমে অসহায় পলাশের বিষয়টি জানতে পারি। পরে সকালেই সংবাদকর্মী আশিক বিন রহিমের মাধ্যমে পলাশের পরিবার সাথে যোগাযোগ করেছি। আমি আমার ব্যক্তিগত অর্থে পলাশের উন্নত চিকিৎসার জন্য যাবতীয় খরচ বহন করবো বলে জানিয়েছি। পাশাপাশি পলাশের পড়ালেখার খরচ আমি বহন করব।
প্রসঙ্গত : আলহাজ্ব রেদওয়ান খান বোরহান চাঁদপুর সদর-হাইমচর নির্বাচনী আসনের একজন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব। তিনি বহুকাল ধরে চাঁদপুরের অসংখ্য মানবিক কাজের দৃষ্টান্ত রেখে চলেছেন। বিশেষ করে করোনা মহামারীর এই দুর্যোগ মুহুর্তে চাঁদপুরের মানুষের পাশে থেকে সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে মানবিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।
সম্প্রতি হাইমচরে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত এক অসহায় মাদ্রাসা ছাত্রের চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়ে ব্যাপক প্রশংসিত হন। ১৯ ফেব্রুয়ারি একই দিনে তিনি ১০জন গরীব শিক্ষার্থীর ভর্তির ব্যয় বহন করেন। এছাড়াও চাঁদপুর শহরের ১১নং ওয়ার্ড মধ্য গুনরাজদীতে অসুস্থ বাবুল খানের চিকিৎসায় অর্থ সহযোগিতা প্রদান করেন। শনিবার দুপুরে অসুস্থ বাবুল খানের স্ত্রী পেয়ারা বেগম হাতে রেদওয়া খান বোরহানের পক্ষে তার ব্যক্তিগত সহকারি আরিফ হোসেন পাটোয়ারী অনুদান তুলে দেন। অসুস্থ বাবুল খান দীর্ঘদিন ধরে ব্রেন স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসার অভাবে কষ্ট পাচ্ছেন। আলহাজ্ব রেদওয়ান খান বোরহানের এই মানবিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে তিনি দল-মত নির্বিশেষে জেলা সকল শ্রেণীপেশার মানুষের কাছে প্রশংসিত হচ্ছেন।