ঢাকা ১১:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ২২ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মাতৃভাষা দিবসে শহীদদের প্রতি রামপুর ইউপি চেয়ারম্যান আল মামুন পাটওয়ারীর শ্রদ্ধাঞ্জলি

মাসুদ হোসেন : অমর একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সকল শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলী জানিয়েছেন চাঁদপুর সদর উপজেলার ৫নং রামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মোঃ আল মামুন পাটওয়ারী।

Model Hospital
এ বিষয়ে আল মামুন পাটওয়ারী বলেন, মহান একুশে ফেব্রুয়ারি-আমাদের জাতীয় জীবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যবহ দিন। শহীদদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার। ১৯৫২ সালের এই দিনে মায়ের ভাষার জন্য যারা রাজপথে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছিল তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। যার পথ বেয়েই ১৯৭১ সালে দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পরে বিশ্বের বুকে মাথা উচু করে দাড়িয়েছিল স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা। ৩০ লক্ষ শহীদ ২ লক্ষ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার মাধ্যমে বাঙ্গালী জাতি পেয়েছিল বাংলাদেশ নামক একটি ভূ-খন্ড।
একই সঙ্গে আমরা সকলে মিলে যেন একটি সুন্দর ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারি, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ে তুলতে পারি সেই প্রত্যাশা রইলো। মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহত সকল শহীদদেরও গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি। সেই সাথে আজকের এইদিনে বাংলার দামাল ছেলেরা রক্তচোষা পাকিস্তানী স্বৈর শাসকদের বাঁধা উপেক্ষা করে মাতৃভাষার অধিকার আদায়ের জন্য নির্ভয়ে জীবন উৎসর্গ করেছে। আমি সেই সকল ভাষা সৈনিকদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি এবং তাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

মশককর্মী পরিচয়ে পাসপোর্ট নিয়ে দেশ ছাড়তে চেয়েছিলেন এএসপি কাফী

মাতৃভাষা দিবসে শহীদদের প্রতি রামপুর ইউপি চেয়ারম্যান আল মামুন পাটওয়ারীর শ্রদ্ধাঞ্জলি

আপডেট সময় : ০৮:০২:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২২

মাসুদ হোসেন : অমর একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সকল শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলী জানিয়েছেন চাঁদপুর সদর উপজেলার ৫নং রামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মোঃ আল মামুন পাটওয়ারী।

Model Hospital
এ বিষয়ে আল মামুন পাটওয়ারী বলেন, মহান একুশে ফেব্রুয়ারি-আমাদের জাতীয় জীবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যবহ দিন। শহীদদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার। ১৯৫২ সালের এই দিনে মায়ের ভাষার জন্য যারা রাজপথে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছিল তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। যার পথ বেয়েই ১৯৭১ সালে দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পরে বিশ্বের বুকে মাথা উচু করে দাড়িয়েছিল স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা। ৩০ লক্ষ শহীদ ২ লক্ষ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার মাধ্যমে বাঙ্গালী জাতি পেয়েছিল বাংলাদেশ নামক একটি ভূ-খন্ড।
একই সঙ্গে আমরা সকলে মিলে যেন একটি সুন্দর ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারি, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ে তুলতে পারি সেই প্রত্যাশা রইলো। মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহত সকল শহীদদেরও গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি। সেই সাথে আজকের এইদিনে বাংলার দামাল ছেলেরা রক্তচোষা পাকিস্তানী স্বৈর শাসকদের বাঁধা উপেক্ষা করে মাতৃভাষার অধিকার আদায়ের জন্য নির্ভয়ে জীবন উৎসর্গ করেছে। আমি সেই সকল ভাষা সৈনিকদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি এবং তাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।