জনপ্রিয় অভিনেতা রানা সবার কাছে পরিচিত মুখ হয়ে ওঠার পেছনে যাদের অবদান সবচেয়ে বেশি, যার হাত ধরে মিডিয়াতে পথচলার শুরু সে হচ্ছে টাঙ্গাইলের স্বনামধন্য পরিচালক, মরহুম আসাদুজ্জামান। পাশাপাশি মিডিয়াতে রানা খান বর্তমানে যার মাধ্যমে দর্শকপ্রিয় হয়ে উঠেছেন টাঙ্গাইল জেলার আরেক পরিচিত মুখ, স্বনামধন্য পরিচালক ও অভিনেতা মোতালেব হোসেন জয়। এই পরিচালক রানাকে মিডিয়ার জগতে এগিয়ে নেওয়ার ভূমিকা অনস্বীকার্য। এই গুনি পরিচালক রানাকে সর্বোচ্চ চূড়ান্ত পর্যায়ে ও তার নিজ হাতে ভালোমানের অভিনেতা ও সবার কাছে জনপ্রিয় করে তুলছেন।
জনপ্রিয় অভিনেতা রানা খানের সাথে একান্ত আলাপচারিতায় তিনি জানান, মরহুম আসাদুজ্জামান ভাইয়ের হাত ধরে মিডিয়াতে আমার পথচলা শুরু। কিছুদিন আগে তিনি মারা গেছেন। আমি তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। আসাদুজ্জামান ভাইয়ের জন্য সবাই দোয়া করবেন, আল্লাহ যেন তাকে জান্নাতবাসী করে। আমার আরেক প্রিয় মানুষ, পরিচালক মোতালেব হোসেন জয়, তিনি আমাকে ভালো গল্পের মাধ্যমে দর্শকপ্রিয় হওয়ার পিছনে কাজ করে যাচ্ছেন। তার সাথে আমার সম্পর্ক বাবা ও ছেলে। তার পরিচালনায় গল্পের মাধ্যমে আজকে আমি দর্শকের কাছে এত জনপ্রিয়তা ও পূর্ণতা পেয়েছি। টাঙ্গাইলে যদি কোনো স্বনামধন্য পরিচালক থাকে তা আমার মতে মোতালেব হোসেন জয়। আমার ভালোবাসা তার প্রতি সব সময় থাকবে। আমি তার কাছে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। মহান সৃষ্টিকর্তা তাকে হাজার বছর বাঁচিয়ে রাখুক এবং তাকে সুস্থ রাখে এই প্রার্থনা করছি এবং সবার কাছে তার জন্য দোয়া চাচ্ছি।
এ ছাড়াও রানা বিশেষ করে ক্যামেরাম্যান সোহাগ আহমেদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেছেন। তারা দুইজন অনেক গল্পে পরিচালক ছাড়াই কাজ করেছেন।
উল্লেখ্য: বর্তমান সময়ে রানা খান শুটিং নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। তার চিন্তা মানসম্মত কাজের মাধ্যমে নিজেকে আলোকিত করে তোলা। ধীরে ধীরে স্বপ্নে এগিয়ে যাবে অনেক দূর, এ ব্যাপারে তিনি আত্মবিশ্বাসী। তাঁর বেশকিছু কাজ ইতিমধ্যে অভাবনীয় জনপ্রিয়তা পেয়েছে। আগামীতেও মানসম্মত ভালাে কাজের মাধ্যমে মিডিয়া পাড়ায় স্থান করে নিতে চান তিনি। এজন্যে তিনি ভবিষ্যত পথচলায় সবার সহযােগিতা ও দোয়া কামনা করেছেন।