১২ সেপ্টেম্বর বিকালে তিনি ঢাকা থেকে লঞ্চ যোগে চাঁদপুর লঞ্চ ঘাটে এসে পৌছলে দলীয় নেতা কর্মীরা তাকে ফুলের শুভেচ্ছা জানায়। পরে মিছিল ও মোটর শোভাযাত্রার মাধ্যমে তাকে চাঁদপুর জেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয়ে নিয়ে আসেন নেতাকর্মীরা।
এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও ইউসুফ গাজীকে অভিনন্দন জানিয়ে দলীয় কার্যালয় এলাকা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলেন নেতা-কর্মীরা।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় ইউসুফ গাজী বলেন, আপনাদের অনেকের ভোট নেই, এসেছেন দলকে ভালোবেসে। অনেকে ষড়যন্ত্র করতে চেয়েছিল। কিন্তু তা পারেনি। এ নির্বাচন সেমিফাইনাল ম্যাচ। আগামী সংসদ নির্বাচন হবে ফাইনাল ম্যাচ। আমরা সাত জন অঙ্গিকার নামায় স্বাক্ষর করেছি। আমরা জানতাম দল একজনকে মনোনয়ন দিবে। দল আমাকে মনোনয়ন দিয়েছে অন্য প্রার্থীরা আমার জন্য কাজ করছে। তবে কেউ কেউ আবার ষড়যন্ত্র করছে। আপনারা যারা ভোটার নন তাদের দায়িত্ব হলো ওই সব ষড়যন্ত্রকারীদের পাহাড়া দেয়া। আগামী ১৭ অক্টোবর জেলা পরিষদ নির্বাচনে আপনারা শেখ হাসিনার প্রার্থী কে বিজয়ী করে চাঁদপুর জেলা পরিষদ উপহার দিবেন।
এ সময় আরো বক্তব্য রাখেন, চাঁদপুর জেলা আওয়ামীলীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক অজয় ভৌমিক, শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডঃ জিল্লুর রহমান জুয়েল, ফরিদগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডঃ জাহিদুল ইসলাম রোমান, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য জাফর ইকবাল মুন্না, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান ও সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আইয়ুব আলী বেপারী, চাঁদপুর জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ আলী মাঝি , মহিলা আওয়ামীলীগের আহ্বায়ক মাসুদা নুর খান, যুব মহিলা লীগের সভাপতি ফরিদা ইলিয়াস, পৌর আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম বাবুল, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের পক্ষ থেকে রাজরাজেশ্বর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হযরত আলী বেপারী, জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সাধারন সম্পাদক ফেরদৌস মৌর্শেদ জুয়েল প্রমুখ।