
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান বলেন, সাফ চ্যাম্পিয়ানে মেয়েরা যারা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তাঁর আসল সাফল্য হলো এ গোল্ডকাপ টুর্নামেন্ট। প্রথমে ছেলেদের টুর্নামেন্ট চালু করা গেলেও মেয়েদের টুর্নামেন্ট চালু করতে একটু সমস্যা হয়েছিল। মেয়েদের এ খেলার ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে নার্সিং এর দরকার হবে।
তিনি বলেন, অনেকেই জানেন না সারাদেশে ২২লাখ শিক্ষার্থী এ টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করেছে। এটি একটি বিরল ঘটনা। এত প্রতিযোগিদের নিয়ে টুর্নামেন্ট চালু করা। এধরণের চলমান কার্যক্রম প্রচার করা দরকার। কাজও করতে হবে প্রচারও করতে হবে।

জেলা প্রশাসক শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে বলেন, বর্তমানে শিক্ষা ব্যবস্থার অনেক পরিবর্তন হয়েছে। প্রথমে বাচ্চাদেরকে পড়াশুনা ভালভাবে শিখাবেন। পাশাপাশি সাধারণ জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা দিতে হবে। আমি মনে করি শ্রেষ্ঠ হওয়ার জন্য ভাল কাজের দরকার নেই, নিজের তৃপ্তির জন্য ভাল কাজ করা দরকার। অর্থাৎ আত্মতৃপ্তির থেকে বড় শক্তি আর কিছু নেই।
উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) বশির আহম্মেদ, চাঁদপুর জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ পাটওয়ারী, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা বাবুসহ অংশগ্রহনকারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।