ঢাকা ১১:৪২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৫ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ওএমএস চাল বিতরণে আশিকাটিতে অনিয়মের অভিযোগের পর সুরাহা : খুশি কার্ডধারীরা

স্টাফ রিপোর্টার : সরকারের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় অতি দরিদ্রদের জন্য ওএমএস প্রতি কেজি চালের দাম ১৫ টাকা করেছে খাদ্য মান্ত্রণালয়।
ভোক্তা পর্যায়ে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে নির্বাচিত প্রতিটি পরিবারের কাছে ১৫ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রি হওয়ার কথা থাকলেও চাঁদপুর সদর উপজেলার ২নং আশিকাটি ইউনিয়নে ভোক্তা পর্যায়ে এই চাল বিক্রি হওয়ার অভিযোগ উঠেছে অতিরিক্ত দামে, এমনটাই জানালেন ভুক্তভোগীরা। এছাড়াও ওজনে কম দেয়ারও অভিযোগ করেন নির্ধারিত কার্ডধারীরা।
বুধবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে আশিকাটি ইউনিয়নের হাপানিয়ায় মেসার্স মজুমদার এন্টারপ্রাইজে গিয়ে দেখা যায়, কার্ডধারীদের কাছ থেকে প্রতি বস্তা চাল বিক্রি করেছেন ৫শ’ টাকায়। যা সরকার নির্ধারিত দাম ছিল ৪৫০ টাকা। কয়েকজন কার্ডধারী জানান, আমরা আজ প্রথম ৩০ কেজি চাল ৫শ’ টাকা বস্তায় ক্রয় করেছি। এমন খবর পেয়ে ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক সেলিম মাল ঘটনাস্থলে এসে তার হস্তক্ষেপে অতিরিক্ত টাকা রাখা কার্ডধারীদেরকে তাদের টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে। এতে খুশি হয়েছেন ভুক্তভোগী কার্ডধারীরা।
ডিলারের সত্ত্বাধিকারী মোখলেসুর রহমানের ছেলে জামাল মজুমদার বলেন, অল্প কিছু মানুষের সাথে অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে এমনটা হয়েছে। যেগুলো হয়েছে তা সমাধান করে দিয়েছি। সামনে থেকে আর এমনটা হবে না। চাল বিতরণের ট্যাগ অফিসার ইউনিয়ন উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ মোরছাল আহমেদ বলেন, কিছু কার্ডধারীর সাথে অনিয়ম হলেও পরবর্তীতে তাদের সমস্যা সমাধান করা হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ট্যাগ অফিসার হিসেবে আমি নতুন, তাই প্রথমে বিষয়টি বুঝতে পারিনি। ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান দুলাল মাল বলেন, আমি কয়েকজন কার্ডধারী ভোক্তার কাছ থেকে অভিযোগটি পেয়েছি। তবে পরবর্তীতে ডিলারের লোকজন অতিরিক্ত অর্থ ফেরত ও সঠিক ওজনে চাল প্রদান করেছে।
ট্যাগস :

হাজীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য নির্বাচিত হলেন মোস্তফা মজুমদার সুমন

ওএমএস চাল বিতরণে আশিকাটিতে অনিয়মের অভিযোগের পর সুরাহা : খুশি কার্ডধারীরা

আপডেট সময় : ০১:২০:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২২
স্টাফ রিপোর্টার : সরকারের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় অতি দরিদ্রদের জন্য ওএমএস প্রতি কেজি চালের দাম ১৫ টাকা করেছে খাদ্য মান্ত্রণালয়।
ভোক্তা পর্যায়ে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে নির্বাচিত প্রতিটি পরিবারের কাছে ১৫ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রি হওয়ার কথা থাকলেও চাঁদপুর সদর উপজেলার ২নং আশিকাটি ইউনিয়নে ভোক্তা পর্যায়ে এই চাল বিক্রি হওয়ার অভিযোগ উঠেছে অতিরিক্ত দামে, এমনটাই জানালেন ভুক্তভোগীরা। এছাড়াও ওজনে কম দেয়ারও অভিযোগ করেন নির্ধারিত কার্ডধারীরা।
বুধবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে আশিকাটি ইউনিয়নের হাপানিয়ায় মেসার্স মজুমদার এন্টারপ্রাইজে গিয়ে দেখা যায়, কার্ডধারীদের কাছ থেকে প্রতি বস্তা চাল বিক্রি করেছেন ৫শ’ টাকায়। যা সরকার নির্ধারিত দাম ছিল ৪৫০ টাকা। কয়েকজন কার্ডধারী জানান, আমরা আজ প্রথম ৩০ কেজি চাল ৫শ’ টাকা বস্তায় ক্রয় করেছি। এমন খবর পেয়ে ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক সেলিম মাল ঘটনাস্থলে এসে তার হস্তক্ষেপে অতিরিক্ত টাকা রাখা কার্ডধারীদেরকে তাদের টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে। এতে খুশি হয়েছেন ভুক্তভোগী কার্ডধারীরা।
ডিলারের সত্ত্বাধিকারী মোখলেসুর রহমানের ছেলে জামাল মজুমদার বলেন, অল্প কিছু মানুষের সাথে অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে এমনটা হয়েছে। যেগুলো হয়েছে তা সমাধান করে দিয়েছি। সামনে থেকে আর এমনটা হবে না। চাল বিতরণের ট্যাগ অফিসার ইউনিয়ন উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ মোরছাল আহমেদ বলেন, কিছু কার্ডধারীর সাথে অনিয়ম হলেও পরবর্তীতে তাদের সমস্যা সমাধান করা হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ট্যাগ অফিসার হিসেবে আমি নতুন, তাই প্রথমে বিষয়টি বুঝতে পারিনি। ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান দুলাল মাল বলেন, আমি কয়েকজন কার্ডধারী ভোক্তার কাছ থেকে অভিযোগটি পেয়েছি। তবে পরবর্তীতে ডিলারের লোকজন অতিরিক্ত অর্থ ফেরত ও সঠিক ওজনে চাল প্রদান করেছে।