ঢাকা ০২:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ছেংগারচর পৌরসভা নির্বাচনে নৌকার পথসভা

নৌকার প্রার্থী বিজয়ী হলে স্মার্ট পৌরসভা গড়ে উঠবে

মতলব উত্তর উপজেলার ছেংগারচর পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী মো. আরিফ উল্যাহ সরকারের বিভিন্ন স্থানে পথসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

৫ জুলাই বুধবার বিকালে কলাকান্দা বহুমুখী বাজার মাঠে, এরপর ঘনিয়ারপাড়, মরাদোন চকবাজার ও বোর্ড বাজার এলাকায় পথসভা করেন নৌকার প্রার্থী ও সমর্থকরা। এসময় নৌকার পক্ষে স্লোগান তুলে মিছিল করেন তারা।

আয়োজিত পথসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মো, মিজানুর রহমান।

আরো বক্তব্য রাখেন, নৌকা মনোনীত মেয়র প্রার্থী মো. আরিফ উল্যাহ সরকার, উপজেলা যুবলীগের প্রচার সম্পাদক রেফায়েত উল্লাহ দর্জি, আওয়ামী লীগ নেতা হারুনুর রশিদ সরকার, সাবেক ছাত্রনেতা মো. শাহাদাত খান, জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মাজহারুল ইসলাম মিজান, ছেংগারচর পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি মো. রাজিব মিয়া প্রমুখ।

Model Hospital

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মিজানুর রহমান বলেন, নৌকা মানেই শেখ হাসিনার উন্নয়ন। নৌকা মানেই বাংলাদেশের মানুষ শান্তিতে থাকা। তাই সব নির্বাচনে নৌকার প্রার্থীর বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে। তিনি আরও বলেন, ছেংগারচর পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আরিফ উল্যাহ সরকার একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাচাই বাছাই করে নৌকা দিয়েছেন। আমাদের দায়িত্ব হল নৌকা প্রতীককে বিজয়ী করা। নৌকার প্রার্থী বিজয়ী হলে ছেংগারচর পৌরসভা হবে স্মার্ট পৌরসভা। তাই সকলেই একটি করে ভোট দিয়ে নৌকাকে বিজয়ী করবেন।

মিজানুর রহমান বলেন, আগামী ১৭ জুলাই ছেংগারচর পৌরসভার নির্বাচনে আ’লীগের দলীয় মনোনীত নৌকা প্রতিকের প্রার্থী আরিফ উল্যাহ সরকারকে বিজয়ী করতে হবে। আ.লীগের সর্বস্তরের নেতাকর্মী এক্যবদ্ধ হয়েছে। জনগনের প্রয়জোন নাগরিক সেবা ও উন্নয়ন। এসব সুযোগ সুবিধা পেতে হলে নৌকা মার্কায় ভোট দিতে হবে। আপনারা উন্নয়ন হাতছাড়া করবেন না। আরিফ উল্যাহকে যদি আপনারা নির্বাচিত করান তাহলে ছেংগারচর বাজারে আমার নিজস্ব তহবিল থেকে পাবলিক টয়লেট করে দিবো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো রাজনৈতিক কোন নেতা বাংলাদেশ নাই। ১৮ কোটি মানুষের মুখে হাসি ফুটানোর জন্য তিনি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

ট্যাগস :

ছাত্রলীগ নেত্রীর সহযোগীকে আটক করে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

ছেংগারচর পৌরসভা নির্বাচনে নৌকার পথসভা

নৌকার প্রার্থী বিজয়ী হলে স্মার্ট পৌরসভা গড়ে উঠবে

আপডেট সময় : ০১:২৬:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ জুলাই ২০২৩

মতলব উত্তর উপজেলার ছেংগারচর পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী মো. আরিফ উল্যাহ সরকারের বিভিন্ন স্থানে পথসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

৫ জুলাই বুধবার বিকালে কলাকান্দা বহুমুখী বাজার মাঠে, এরপর ঘনিয়ারপাড়, মরাদোন চকবাজার ও বোর্ড বাজার এলাকায় পথসভা করেন নৌকার প্রার্থী ও সমর্থকরা। এসময় নৌকার পক্ষে স্লোগান তুলে মিছিল করেন তারা।

আয়োজিত পথসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মো, মিজানুর রহমান।

আরো বক্তব্য রাখেন, নৌকা মনোনীত মেয়র প্রার্থী মো. আরিফ উল্যাহ সরকার, উপজেলা যুবলীগের প্রচার সম্পাদক রেফায়েত উল্লাহ দর্জি, আওয়ামী লীগ নেতা হারুনুর রশিদ সরকার, সাবেক ছাত্রনেতা মো. শাহাদাত খান, জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মাজহারুল ইসলাম মিজান, ছেংগারচর পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি মো. রাজিব মিয়া প্রমুখ।

Model Hospital

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মিজানুর রহমান বলেন, নৌকা মানেই শেখ হাসিনার উন্নয়ন। নৌকা মানেই বাংলাদেশের মানুষ শান্তিতে থাকা। তাই সব নির্বাচনে নৌকার প্রার্থীর বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে। তিনি আরও বলেন, ছেংগারচর পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আরিফ উল্যাহ সরকার একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাচাই বাছাই করে নৌকা দিয়েছেন। আমাদের দায়িত্ব হল নৌকা প্রতীককে বিজয়ী করা। নৌকার প্রার্থী বিজয়ী হলে ছেংগারচর পৌরসভা হবে স্মার্ট পৌরসভা। তাই সকলেই একটি করে ভোট দিয়ে নৌকাকে বিজয়ী করবেন।

মিজানুর রহমান বলেন, আগামী ১৭ জুলাই ছেংগারচর পৌরসভার নির্বাচনে আ’লীগের দলীয় মনোনীত নৌকা প্রতিকের প্রার্থী আরিফ উল্যাহ সরকারকে বিজয়ী করতে হবে। আ.লীগের সর্বস্তরের নেতাকর্মী এক্যবদ্ধ হয়েছে। জনগনের প্রয়জোন নাগরিক সেবা ও উন্নয়ন। এসব সুযোগ সুবিধা পেতে হলে নৌকা মার্কায় ভোট দিতে হবে। আপনারা উন্নয়ন হাতছাড়া করবেন না। আরিফ উল্যাহকে যদি আপনারা নির্বাচিত করান তাহলে ছেংগারচর বাজারে আমার নিজস্ব তহবিল থেকে পাবলিক টয়লেট করে দিবো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো রাজনৈতিক কোন নেতা বাংলাদেশ নাই। ১৮ কোটি মানুষের মুখে হাসি ফুটানোর জন্য তিনি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।