ঢাকা ০৪:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চাঁদপুরে খাদিজা ফাউন্ডেশনের ঈদ উপহার পেল ৪ হাজার পরিবার

ঈদের আনন্দ সবাই মিলে ভাগাভাগি করে নিতে প্রতিবারের মত এবারও আর্ত মানবতার সেবায়  খাদিজা ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনায় চাঁদপুর জেলার বিভিন্ন উপজেলার ৪ হাজার অসহায় দুস্থ পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়েছে।

শনিবার (৭ এপ্রিল) ভোর ৬ টা থেকে দুপুর পর্যন্ত চাঁদপুর সদর উপজেলার কল্যানপুর ইউনিয়নের কল্যান্দী গ্রামে খাদিজা মহলে এই ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়।

এসময় চাঁদপুর জেলার বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষের মাঝে ঈদ উপহার হিসেবে শাড়ি কাপড়, লুঙ্গী, থ্রিপিস, পাঞ্জাবী ও নগদ অর্থ সহ ৪-হাজার পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার তুলে দেওয়া হয়। এই সময় দেখা যায় চাঁদপুর সদর , হাজীগঞ্জ, ফরিদগঞ্জ, মতলব ও হাইমচর সহ জেলার বিভিন্ন  উপজেলা থেকে অসহায় দুস্থ ও নিম্ন আয়ের মানুষ আসতে।

ঈদ উপহার কার্যক্রমের সার্বিক তত্ত্বাবধায়নে ছিলেন, খাদিজা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান খাদিজা বেগম, জিএম বাংলা লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও মাই টিভির  ক্রাইম রিপোর্টার মজিবুর রহমান।  উপস্থিত ছিলেন জিএম বাংলা লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানিজিং ড্রিরেক্টর শাকিলা জাহান সেতু ও খাদিজা ফাউন্ডেশনের নিবার্হী পরিচালক বিল্লাল সহ কোম্পানীর সকল পরিচালকরা বিন্দু।

Model Hospital

এসময় জিএম বাংলা লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাই টিভির ক্রাইম রিপোর্টার মজিবুর রহমান বলেন ঈদের আনন্দ আমরা ভাগাভাগি করার জন্য আমরা আমাদের ভাই বোনদের যেমন উপহার দেই, ঠিক তেমনি আমার এইসব ভাই বোনদের জন্য এই ঈদ উপহার বিতরণ। তাদের মুখে একটু হাসি ফুটানোর জন্যই আমাদের এই আয়োজন। আমাদের প্রত্যেকের উচিত যার যার সামর্থ অনুযায়ী দেশের উন্নয়নে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়ানো। বিশেষ করে নিজের আত্মীয়স্বজন এবং পাড়া-প্রতিবেশীদের খোঁজ-খবর রাখা। বিত্তবান মানুষদের একটু মানবতার পরশ এইসব অসচ্ছল মানুষদের মুখে হাসি ফোটাতে পারে।

তিনি আরো বলেন, দেশের সকল বিত্তবানরা যদি সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়ায়, তবে আমাদের দেশটা আরো সুখী সমৃদ্ধ এবং উন্নত হয়ে উঠবে। তাই আসুন আমরা সবাই সরকারের চলমান উন্নয়ন ধারাবাহিকতা একাত্মতা পোষণ করে, জি এম বাংলা লিমিটেড ও খাদিজা ফাউন্ডেশন  দেশের কল্যাণে কাজ করে। আমাদের এই খাদিজা ফাউন্ডেশনের জন্য আপনারা সব সময় দোয়া করবেন, আমরা যেন আপনাদের পাশে সব সময় থাকতে পারি।

ট্যাগস :

আঁধারের আয়নাঘর আস্তাকুড়ে নিপাত যাক : মিজানুর রহমান আজহারী

চাঁদপুরে খাদিজা ফাউন্ডেশনের ঈদ উপহার পেল ৪ হাজার পরিবার

আপডেট সময় : ০৫:০২:৫৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৮ এপ্রিল ২০২৪

ঈদের আনন্দ সবাই মিলে ভাগাভাগি করে নিতে প্রতিবারের মত এবারও আর্ত মানবতার সেবায়  খাদিজা ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনায় চাঁদপুর জেলার বিভিন্ন উপজেলার ৪ হাজার অসহায় দুস্থ পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়েছে।

শনিবার (৭ এপ্রিল) ভোর ৬ টা থেকে দুপুর পর্যন্ত চাঁদপুর সদর উপজেলার কল্যানপুর ইউনিয়নের কল্যান্দী গ্রামে খাদিজা মহলে এই ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়।

এসময় চাঁদপুর জেলার বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষের মাঝে ঈদ উপহার হিসেবে শাড়ি কাপড়, লুঙ্গী, থ্রিপিস, পাঞ্জাবী ও নগদ অর্থ সহ ৪-হাজার পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার তুলে দেওয়া হয়। এই সময় দেখা যায় চাঁদপুর সদর , হাজীগঞ্জ, ফরিদগঞ্জ, মতলব ও হাইমচর সহ জেলার বিভিন্ন  উপজেলা থেকে অসহায় দুস্থ ও নিম্ন আয়ের মানুষ আসতে।

ঈদ উপহার কার্যক্রমের সার্বিক তত্ত্বাবধায়নে ছিলেন, খাদিজা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান খাদিজা বেগম, জিএম বাংলা লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও মাই টিভির  ক্রাইম রিপোর্টার মজিবুর রহমান।  উপস্থিত ছিলেন জিএম বাংলা লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানিজিং ড্রিরেক্টর শাকিলা জাহান সেতু ও খাদিজা ফাউন্ডেশনের নিবার্হী পরিচালক বিল্লাল সহ কোম্পানীর সকল পরিচালকরা বিন্দু।

Model Hospital

এসময় জিএম বাংলা লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাই টিভির ক্রাইম রিপোর্টার মজিবুর রহমান বলেন ঈদের আনন্দ আমরা ভাগাভাগি করার জন্য আমরা আমাদের ভাই বোনদের যেমন উপহার দেই, ঠিক তেমনি আমার এইসব ভাই বোনদের জন্য এই ঈদ উপহার বিতরণ। তাদের মুখে একটু হাসি ফুটানোর জন্যই আমাদের এই আয়োজন। আমাদের প্রত্যেকের উচিত যার যার সামর্থ অনুযায়ী দেশের উন্নয়নে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়ানো। বিশেষ করে নিজের আত্মীয়স্বজন এবং পাড়া-প্রতিবেশীদের খোঁজ-খবর রাখা। বিত্তবান মানুষদের একটু মানবতার পরশ এইসব অসচ্ছল মানুষদের মুখে হাসি ফোটাতে পারে।

তিনি আরো বলেন, দেশের সকল বিত্তবানরা যদি সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়ায়, তবে আমাদের দেশটা আরো সুখী সমৃদ্ধ এবং উন্নত হয়ে উঠবে। তাই আসুন আমরা সবাই সরকারের চলমান উন্নয়ন ধারাবাহিকতা একাত্মতা পোষণ করে, জি এম বাংলা লিমিটেড ও খাদিজা ফাউন্ডেশন  দেশের কল্যাণে কাজ করে। আমাদের এই খাদিজা ফাউন্ডেশনের জন্য আপনারা সব সময় দোয়া করবেন, আমরা যেন আপনাদের পাশে সব সময় থাকতে পারি।