ঢাকা ০৮:৫৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নৌকার ইঞ্জিন বিকল হয়ে মেঘনা নদীতে ভাসতে থাকা সাত শিক্ষার্থী উদ্ধার

নৌকার ইঞ্জিন বিকল হয়ে চাঁদপুরে মেঘনা নদীতে ভাসতে থাকা সাত শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করা হয়েছে।

Model Hospital

জাতীয় জরুরি সেবার ৯৯৯ নম্বরে ফোন কলে সহায়তা চাওয়ার পর তাদের উদ্ধার করে নৌ পুলিশ।

শনিবার সন্ধ্যায় চাঁদপুর মেঘনা নদী থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর পরিদর্শক (মিডিয়া) আনোয়ার সাত্তার।

তিনি জানান, সাত শিক্ষার্থী মিলে চাঁদপুরের বড় স্টেশন ঘাট থেকে নৌকায় মেঘনায় ঘুরতে গিয়েছিলেন। কিছুদূর যাওয়ার পর নৌকার ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। এরপর নদীর স্রোতে ভেসে চাঁদপুরের মেঘনা নদীর বহরিয়া নামক স্থানে চলে আসে তাদের নৌকা। ঢেউয়ের তোড়ে বিকল নৌকা তখন নদীতে নিয়ন্ত্রণহীন ভাসছিল। পরবর্তীতে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে জুয়েল রানা নামের একজন ফোন করেন।

নিয়ন্ত্রণহীন নৌকায় থাকা ভীতসন্ত্রস্ত জুয়েল দ্রুত তাদের উদ্ধারে অনুরোধ করেন।

আনোয়ার সাত্তার বলেন, কলটি রিসিভ করেছিলেন ৯৯৯ কলটেকার কনস্টেবল আল-ইমরান। তিনি চাঁদপুর নৌ-পুলিশকে বিষয়টি জানিয়ে দ্রুত উদ্ধারের ব্যবস্থা নিতে বলেন।

পরে চাঁদপুর নৌ-পুলিশ থানার একটি উদ্ধারকারী দল অবিলম্বে ঘটনাস্থলে গিয়ে আটকেপড়া সাত শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে নিরাপদে তীরে নিয়ে আসে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চট্টগ্রামে কার্টন ফ্যাক্টরিতে আগুন,নিয়ন্ত্রণে ৮ইউনিট

নৌকার ইঞ্জিন বিকল হয়ে মেঘনা নদীতে ভাসতে থাকা সাত শিক্ষার্থী উদ্ধার

আপডেট সময় : ০৮:৫৫:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩০ জুন ২০২৪

নৌকার ইঞ্জিন বিকল হয়ে চাঁদপুরে মেঘনা নদীতে ভাসতে থাকা সাত শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করা হয়েছে।

Model Hospital

জাতীয় জরুরি সেবার ৯৯৯ নম্বরে ফোন কলে সহায়তা চাওয়ার পর তাদের উদ্ধার করে নৌ পুলিশ।

শনিবার সন্ধ্যায় চাঁদপুর মেঘনা নদী থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর পরিদর্শক (মিডিয়া) আনোয়ার সাত্তার।

তিনি জানান, সাত শিক্ষার্থী মিলে চাঁদপুরের বড় স্টেশন ঘাট থেকে নৌকায় মেঘনায় ঘুরতে গিয়েছিলেন। কিছুদূর যাওয়ার পর নৌকার ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। এরপর নদীর স্রোতে ভেসে চাঁদপুরের মেঘনা নদীর বহরিয়া নামক স্থানে চলে আসে তাদের নৌকা। ঢেউয়ের তোড়ে বিকল নৌকা তখন নদীতে নিয়ন্ত্রণহীন ভাসছিল। পরবর্তীতে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে জুয়েল রানা নামের একজন ফোন করেন।

নিয়ন্ত্রণহীন নৌকায় থাকা ভীতসন্ত্রস্ত জুয়েল দ্রুত তাদের উদ্ধারে অনুরোধ করেন।

আনোয়ার সাত্তার বলেন, কলটি রিসিভ করেছিলেন ৯৯৯ কলটেকার কনস্টেবল আল-ইমরান। তিনি চাঁদপুর নৌ-পুলিশকে বিষয়টি জানিয়ে দ্রুত উদ্ধারের ব্যবস্থা নিতে বলেন।

পরে চাঁদপুর নৌ-পুলিশ থানার একটি উদ্ধারকারী দল অবিলম্বে ঘটনাস্থলে গিয়ে আটকেপড়া সাত শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে নিরাপদে তীরে নিয়ে আসে।