ঢাকা ০৩:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফরিদগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৮ দোকান পুড়ে ছাই

এস এম ইকবাল : চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৮টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পুড়ে হয়েছে। এতে আনুমানিক ২০ লক্ষ টাকার মালামাল ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা।

Model Hospital

১ এপ্রিল শুক্রবার রাত আনুমানিক ২টা ৩০মিনিটের সময় উপজেলার ৬নং গুপ্টি পশ্চিম ইউনিয়নের পশ্চিম লাউতলী খোরশেদ মহরীর মার্কেটে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এসময় স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন এবং অগ্নিকান্ডের সংবাদ পেয়ে ভোর ৫টার সময় চাঁদপুর ও পাশ্ববর্তী জেলার রায়পুর উপজেলা থেকে ফায়র সার্ভিসের ২টি দল এসে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। ফলে রক্ষা পায় পাশে থাকা আরো ২০টি দোকোন ও বসতঘর।

কি ভাবে এই অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত হয়েছে তা কেউই সঠিক ভাবে যানে বালে জানান, তবে স্থানীয়দের ধারনা বৈদ্যুতিক শর্ট থেকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে।

অগ্নিকাণ্ডের সংবাদ পেয়ে গুপ্টি পশ্চিম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. বুলবুল আহম্মেদ ও ফরিদগঞ্জ থানার এসআই নূরুল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

আগুনে পুড়ে যাওয়া ক্ষোতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা দ্বাবী করেন, হুমায়ুন কবিরের মুদি দোকানের ৩ লক্ষ টাকা, কামালের মুদি দোকানের ৪ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা, মনির হোসের সার ও কিটনাশকের দোনের ৪ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা, আয়ত উল্লার হোটেল ও কনফেকশনারী দোকানের ২লক্ষ টাকার, রাকিবের মোবাইলের দোকানের ৩লক্ষ টাকার, ডা.আমির হোসেনের মেডিসিনের দোকানের ৩ লক্ষ টাকার ও সঙ্করের শেলুনের দোকানের ৫০ হাজার টাকার এবং আরিফের ফল ও কনফেকশনারী দোকানের ২ লক্ষ টাকাসহ মোট ২২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চাঁদপুর স্টেডিয়ামে শুরু হয়েছে ফ্রাইডে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

ফরিদগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৮ দোকান পুড়ে ছাই

আপডেট সময় : ০৩:০১:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ এপ্রিল ২০২২

এস এম ইকবাল : চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৮টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পুড়ে হয়েছে। এতে আনুমানিক ২০ লক্ষ টাকার মালামাল ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা।

Model Hospital

১ এপ্রিল শুক্রবার রাত আনুমানিক ২টা ৩০মিনিটের সময় উপজেলার ৬নং গুপ্টি পশ্চিম ইউনিয়নের পশ্চিম লাউতলী খোরশেদ মহরীর মার্কেটে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এসময় স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন এবং অগ্নিকান্ডের সংবাদ পেয়ে ভোর ৫টার সময় চাঁদপুর ও পাশ্ববর্তী জেলার রায়পুর উপজেলা থেকে ফায়র সার্ভিসের ২টি দল এসে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। ফলে রক্ষা পায় পাশে থাকা আরো ২০টি দোকোন ও বসতঘর।

কি ভাবে এই অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত হয়েছে তা কেউই সঠিক ভাবে যানে বালে জানান, তবে স্থানীয়দের ধারনা বৈদ্যুতিক শর্ট থেকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে।

অগ্নিকাণ্ডের সংবাদ পেয়ে গুপ্টি পশ্চিম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. বুলবুল আহম্মেদ ও ফরিদগঞ্জ থানার এসআই নূরুল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

আগুনে পুড়ে যাওয়া ক্ষোতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা দ্বাবী করেন, হুমায়ুন কবিরের মুদি দোকানের ৩ লক্ষ টাকা, কামালের মুদি দোকানের ৪ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা, মনির হোসের সার ও কিটনাশকের দোনের ৪ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা, আয়ত উল্লার হোটেল ও কনফেকশনারী দোকানের ২লক্ষ টাকার, রাকিবের মোবাইলের দোকানের ৩লক্ষ টাকার, ডা.আমির হোসেনের মেডিসিনের দোকানের ৩ লক্ষ টাকার ও সঙ্করের শেলুনের দোকানের ৫০ হাজার টাকার এবং আরিফের ফল ও কনফেকশনারী দোকানের ২ লক্ষ টাকাসহ মোট ২২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।