ঢাকা ০২:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কচুয়ায় সালিশ বৈঠকে অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় মারধরের হুমকি

কচুয়া সালিশ বাণিজ্য ও অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় নিরঞ্জন সরকার নামে এক ব্যক্তিকে এলাকা থেকে বের করে দেয়া ও মারধরের হুমকি প্রদানের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

ভুক্তভোগী উপজেলার ৪নং পালাখাল মডেল ইউনিয়নের বাছাইয়া গ্রামের মৃত মনমন সরকারের ছেলে। এই ঘটনায় নিরঞ্জন সরকার বাদী হয়ে বুধবার দুপুরে কচুয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে,চাঁদপুর থেকে একটি মেয়ে প্রেমের সর্ম্পকে বাছাইয়া গ্রামের হারাধন সরকারের ছেলে বিপুর সরকারের বাড়িতে উঠেন। পরে মেয়ে বিয়ের দাবি জানিয়ে বিপুল সরকারের ঘরে অনশন করেন। সামাজিকতা রক্ষা করার জন্য ছেলে-মেয়ের দুই পরিবার সম্মতিতে তাদেরকে বিবাহ দেন।

বিবাহের পরবর্তীতে ওই গ্রামের দুলাল সরকার, মানিক মজুমদার, রতন সরকার নিরূপ সরকার,নিরঞ্জন সরকারসহ একদল সালিশরা বিবাহ বিষয় নিয়ে একটি সালিশ বৈঠক করেন। বৈঠকে ছেলের পরিবার কাছ থেকে সালিশ’রা আর্থিক সুবিধা চাইলে ওই সালিশদের মধ্যে নিরঞ্জন সরকার এর প্রতিবাদ জানান। তার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে দুলাল সরকার, মানিক মজুমদার, রতন সরকার ও নিরূপ সরকারসহ একদল সালিশ নিরঞ্জন সরকারকে এলাকায় থেকে বের কের দেয়া ও বিভিন্ন হুমকি ধামকি প্রদান করেন।

Model Hospital

অভিযুক্ত দুলাল সরকার ও রতন সরকার জানান, ছেলে-মেয়ের বিবাহ বিষয় নিয়ে সালিশ বৈঠক বসেছি। তবে আমরা সকলে একটি রায় দিলে নিরঞ্জন সরকার রায় না মেনে সালিশ বৈঠক থেকে চলে যান। ছেলের বাবার কাছ থেকে আমরা মন্দিরের উন্নয়ন মূলক কাজ করার জন্য ১০ হাজার টাকা নিয়েছি।

ট্যাগস :

ছাত্রলীগ নেত্রীর সহযোগীকে আটক করে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

কচুয়ায় সালিশ বৈঠকে অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় মারধরের হুমকি

আপডেট সময় : ০২:৫৬:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ ২০২৩

কচুয়া সালিশ বাণিজ্য ও অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় নিরঞ্জন সরকার নামে এক ব্যক্তিকে এলাকা থেকে বের করে দেয়া ও মারধরের হুমকি প্রদানের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

ভুক্তভোগী উপজেলার ৪নং পালাখাল মডেল ইউনিয়নের বাছাইয়া গ্রামের মৃত মনমন সরকারের ছেলে। এই ঘটনায় নিরঞ্জন সরকার বাদী হয়ে বুধবার দুপুরে কচুয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে,চাঁদপুর থেকে একটি মেয়ে প্রেমের সর্ম্পকে বাছাইয়া গ্রামের হারাধন সরকারের ছেলে বিপুর সরকারের বাড়িতে উঠেন। পরে মেয়ে বিয়ের দাবি জানিয়ে বিপুল সরকারের ঘরে অনশন করেন। সামাজিকতা রক্ষা করার জন্য ছেলে-মেয়ের দুই পরিবার সম্মতিতে তাদেরকে বিবাহ দেন।

বিবাহের পরবর্তীতে ওই গ্রামের দুলাল সরকার, মানিক মজুমদার, রতন সরকার নিরূপ সরকার,নিরঞ্জন সরকারসহ একদল সালিশরা বিবাহ বিষয় নিয়ে একটি সালিশ বৈঠক করেন। বৈঠকে ছেলের পরিবার কাছ থেকে সালিশ’রা আর্থিক সুবিধা চাইলে ওই সালিশদের মধ্যে নিরঞ্জন সরকার এর প্রতিবাদ জানান। তার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে দুলাল সরকার, মানিক মজুমদার, রতন সরকার ও নিরূপ সরকারসহ একদল সালিশ নিরঞ্জন সরকারকে এলাকায় থেকে বের কের দেয়া ও বিভিন্ন হুমকি ধামকি প্রদান করেন।

Model Hospital

অভিযুক্ত দুলাল সরকার ও রতন সরকার জানান, ছেলে-মেয়ের বিবাহ বিষয় নিয়ে সালিশ বৈঠক বসেছি। তবে আমরা সকলে একটি রায় দিলে নিরঞ্জন সরকার রায় না মেনে সালিশ বৈঠক থেকে চলে যান। ছেলের বাবার কাছ থেকে আমরা মন্দিরের উন্নয়ন মূলক কাজ করার জন্য ১০ হাজার টাকা নিয়েছি।