সাইদ হোসেন অপু চৌধুরী : বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মিলন কান্তি দত্ত বলেছেন সাংগঠনিক ভিত্তি যদি শক্তিশালী না হয় তাহলে সংগঠন আগাতে পারবে না। আপনারা কয়টা ইউনিয়ন কমিটি করেছেন। উপজেলা ও পৌরসভায় ৫১ জন এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে ১১ জন নিয়ে কমিটি করতে হবে। আপনার ৪ বছর থাকবেন কিন্তু কমিটি গুলো করবেন না তাহলে সংগঠনের কি পরিনত হবে। আমাদের ছেলে মেয়েদের গীতা পাঠ শিখাতে হবে। শিখতে গিয়ে শুদ্ধ উচ্চারনে যেন শিখানো হয়। অশুদ্ধ উচ্চারণ করে পাঠ করলে আপনার পাপ হবে।
সোমবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে রোটারী ভবনে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ চাঁদপুর জেলা শাখার দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনের ১ম অধিবেশনের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক নির্মল কুমার চ্যার্টাজী।
বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ চাঁদপুর জেলা শাখার সভাপতি সুভাষ চন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি জে. এল. ভৌমিক, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব দে।
সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির সদস্য সচিব রনজিৎ সাহা মুন্নার সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ চাঁদপুর জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক তমাল কুমার ঘোষ, সহ-সভাপতি লায়ন দিলীপ কুমার ঘোষ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লিটন কুমার দাস, বিমল চৌধুরী, সাংগঠনিক গোপাল সাহা, চাঁদপুর সদর উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদ সভাপতি সুশিল চন্দ্র সাহা, হাইমচর উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদ সভাপতি বিবেক লাল মজুমদার, ফরিদগঞ্জ উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদ সভাপতি হিতেষ সাহা, মতলব উত্তর উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদ সাধারণ সম্পাদক শ্যামল চন্দ্র, মতলব দক্ষিন উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদ সাধারন সম্পাদক চন্দন সাহা, হাজীগঞ্জ উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদ সভাপতি রুহিদাস বণিক, শাহরাস্তি উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদ সভাপতি নিখিল মজুমদার, কচুয়া উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদ সভাপতি বিনয় ভূষন।
শোক প্রস্তাব পাঠ করেন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ সদর উপজেলারর সাধারণ সম্পাদক লক্ষণ চন্দ্র সূত্রধর। পরে এক মিনিট দাঁড়িয়ে নিরবতা পালন করা হয়।