ঢাকা ০৮:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
কচুয়ায় চোরাই স্বর্ণালংকার সহ গ্রেফতার দিদার

দুই মাসে ২ বার গ্রেফতার, জামিনে এসেই করে চুরি!

কচুয়া থানা পুলিশের অভিযানে দিদার (২৫) নামে ১ চোরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

Model Hospital

গ্রেফতারকৃত দিদার কাদলা ইউনিয়নের কাদলা প্রধানীয়া বাড়ির ইয়াকুব হোসেনের ছেলে। তার কাছ থেকে চোরাই স্বর্ণালংকার উদ্ধার করেছে পুলিশ।

সে ফাঁকা বাসাবাড়ীকে টার্গেট করে সুবিধাজনক সময়ে বাসা সংলগ্ন গাছ বেয়ে ছাদে উঠে ছাদের সিঁড়ির অংশের দরজা বা টিন খুলে ঘরে ঢুকে নগদ টাকা,স্বর্ণালংকার,মোবাইল ফোন, হালকা বহনযোগ্য দামী জিনিসপত্র চুরি করাই তার নেশা এবং পেশা।

সে কচুয়াসহ আশেপাশের উপজেলায় দীর্ঘদিন এভাবেই চুরি করে যাচ্ছিল।

এ নিয়ে সে দুমাসের মধ্যে পর পর দু’বার গ্রেফতার হলো।

কচুয়া থানার ভারপ্রপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ মিজানুর রহমান জানান, প্রথমবার দুই মাস আগে চোরাই স্বর্ণালংকার সহ তাকে গ্রেফতার করা হয়। কোরবানি ঈদের তিন দিন আগে সে জামিনে মুক্ত হয়। জামিনে বেরিয়ে এসে আবার সে একই ঘটনা ঘটায় ।

গত ২০শে জুন রাতে সে প্রতিবেশী জাহাঙ্গীরের খালি বাসার দোতলার সিঁড়ির টিন খুলে বাসায় ঢুকে আলমারী ভেঙ্গে প্রায় সাড়ে চার লক্ষ টাকার স্বর্ণালংকার চুরি করে নিয়ে যায় । ঘটনার ৫ দিন পর মামলা করে ভূক্তভোগী জাহাঙ্গীর। ৬ দিনের মধ্যেই চোরাই স্বর্ণালংকার নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় গ্রেফতার করতে সক্ষম হই। তার কাছ থেকে চোরাইকৃত একটি আট আনা ওজনের চেইন ছাড়া বাকি সব স্বর্ণালংকার উদ্ধার হয়।

গ্রেপ্তারকৃত দিদারকে চাঁদপুরের বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কারেন্ট জাল দিয়ে মাছ ধরায় মতলব উত্তরে ৬ জেলে আটক

কচুয়ায় চোরাই স্বর্ণালংকার সহ গ্রেফতার দিদার

দুই মাসে ২ বার গ্রেফতার, জামিনে এসেই করে চুরি!

আপডেট সময় : ০৭:২৭:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুন ২০২৪

কচুয়া থানা পুলিশের অভিযানে দিদার (২৫) নামে ১ চোরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

Model Hospital

গ্রেফতারকৃত দিদার কাদলা ইউনিয়নের কাদলা প্রধানীয়া বাড়ির ইয়াকুব হোসেনের ছেলে। তার কাছ থেকে চোরাই স্বর্ণালংকার উদ্ধার করেছে পুলিশ।

সে ফাঁকা বাসাবাড়ীকে টার্গেট করে সুবিধাজনক সময়ে বাসা সংলগ্ন গাছ বেয়ে ছাদে উঠে ছাদের সিঁড়ির অংশের দরজা বা টিন খুলে ঘরে ঢুকে নগদ টাকা,স্বর্ণালংকার,মোবাইল ফোন, হালকা বহনযোগ্য দামী জিনিসপত্র চুরি করাই তার নেশা এবং পেশা।

সে কচুয়াসহ আশেপাশের উপজেলায় দীর্ঘদিন এভাবেই চুরি করে যাচ্ছিল।

এ নিয়ে সে দুমাসের মধ্যে পর পর দু’বার গ্রেফতার হলো।

কচুয়া থানার ভারপ্রপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ মিজানুর রহমান জানান, প্রথমবার দুই মাস আগে চোরাই স্বর্ণালংকার সহ তাকে গ্রেফতার করা হয়। কোরবানি ঈদের তিন দিন আগে সে জামিনে মুক্ত হয়। জামিনে বেরিয়ে এসে আবার সে একই ঘটনা ঘটায় ।

গত ২০শে জুন রাতে সে প্রতিবেশী জাহাঙ্গীরের খালি বাসার দোতলার সিঁড়ির টিন খুলে বাসায় ঢুকে আলমারী ভেঙ্গে প্রায় সাড়ে চার লক্ষ টাকার স্বর্ণালংকার চুরি করে নিয়ে যায় । ঘটনার ৫ দিন পর মামলা করে ভূক্তভোগী জাহাঙ্গীর। ৬ দিনের মধ্যেই চোরাই স্বর্ণালংকার নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় গ্রেফতার করতে সক্ষম হই। তার কাছ থেকে চোরাইকৃত একটি আট আনা ওজনের চেইন ছাড়া বাকি সব স্বর্ণালংকার উদ্ধার হয়।

গ্রেপ্তারকৃত দিদারকে চাঁদপুরের বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।