ঢাকা ১২:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দাফনের ২ মাস পর আ’লীগ নেতা বাচ্ছু খানের লাশ উত্তোলন

৫ আগস্ট দুর্বৃত্তদের হামলায় নিহত ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক বাচ্ছু খানের লাশ দাফনের ২ মাস পর উত্তোলন করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ জাকারিয়া হোসেন এর উপস্থিতিতে উত্তর আলগী ইউনিয়নের ভিঙ্গুলিয়া গ্রামের একটি পারিবারিক কবরস্থান থেকে ময়নাতদন্তের জন্য এ লাশ উঠানো হয়।
বাচ্ছু মিয়া খাঁন উত্তর আলগী ইউনিয়নের ভিঙ্গুলিয়া গ্রামের আব্দুল মতিন খাঁনের বড় ছেলে। তিনি দুই কন্যা সন্তান ও এক পুত্র সন্তানের জনক ছিলেন। পারিবারিক ও মামলা সূত্রে জানাজায়, গত ৫ আগষ্ট সরকার পতনের পর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের বাড়িতে হামলা চালায় বিক্ষুব্ধ জনতা। ঐসময় ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক বাচ্চু মিয়া খাঁনকে কুপিয়ে জখম করে পেলে চলে যায়। স্থানীয় লোকজন হাইমচর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকায় প্রেরণ করেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১৩ আগষ্ট তিনি মৃত্যুবরণ করেন। গত ২২ সেপ্টেম্বর নিহত বাচ্ছু খানের মা ফাতেমা বেগম ছেলে হত্যার বিচার চেয়ে হাইমচর থানায় অজ্ঞাত  ১৫০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। ঐ মামলার প্রায় ২ মাস পর ময়নাতদন্তের জন্য নিহতের লাশ উত্তোলন করা হয়।
হাইমচর থানা অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ ইয়াসিন জানান, হাইমচর থানায় দায়েরকৃত বাচ্ছু খান হত্যা মামলায় ময়নাতদন্তের জন্য চাঁদপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ম্যাজিষ্ট্রেটের উপস্থিতিতে তার লাশ উত্তোলন করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

শাহরাস্তিতে ১৫০ দিনে কোরআনে হাফেজ হলেন ফাহিম

দাফনের ২ মাস পর আ’লীগ নেতা বাচ্ছু খানের লাশ উত্তোলন

আপডেট সময় : ০৫:৪০:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ অক্টোবর ২০২৪
৫ আগস্ট দুর্বৃত্তদের হামলায় নিহত ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক বাচ্ছু খানের লাশ দাফনের ২ মাস পর উত্তোলন করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ জাকারিয়া হোসেন এর উপস্থিতিতে উত্তর আলগী ইউনিয়নের ভিঙ্গুলিয়া গ্রামের একটি পারিবারিক কবরস্থান থেকে ময়নাতদন্তের জন্য এ লাশ উঠানো হয়।
বাচ্ছু মিয়া খাঁন উত্তর আলগী ইউনিয়নের ভিঙ্গুলিয়া গ্রামের আব্দুল মতিন খাঁনের বড় ছেলে। তিনি দুই কন্যা সন্তান ও এক পুত্র সন্তানের জনক ছিলেন। পারিবারিক ও মামলা সূত্রে জানাজায়, গত ৫ আগষ্ট সরকার পতনের পর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের বাড়িতে হামলা চালায় বিক্ষুব্ধ জনতা। ঐসময় ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক বাচ্চু মিয়া খাঁনকে কুপিয়ে জখম করে পেলে চলে যায়। স্থানীয় লোকজন হাইমচর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকায় প্রেরণ করেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১৩ আগষ্ট তিনি মৃত্যুবরণ করেন। গত ২২ সেপ্টেম্বর নিহত বাচ্ছু খানের মা ফাতেমা বেগম ছেলে হত্যার বিচার চেয়ে হাইমচর থানায় অজ্ঞাত  ১৫০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। ঐ মামলার প্রায় ২ মাস পর ময়নাতদন্তের জন্য নিহতের লাশ উত্তোলন করা হয়।
হাইমচর থানা অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ ইয়াসিন জানান, হাইমচর থানায় দায়েরকৃত বাচ্ছু খান হত্যা মামলায় ময়নাতদন্তের জন্য চাঁদপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ম্যাজিষ্ট্রেটের উপস্থিতিতে তার লাশ উত্তোলন করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।