সজীব খান : মতলব দক্ষিণ উপজেলার ৫নং উপাদী উত্তর ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শহীদ উল্ল্যাহ প্রধানীয়া জনসেবা দিয়ে ব্যাপক প্রশংসিত হচ্ছেন।
জনসেবায় সন্তুষ্ঠ রয়েছে ইউনিয়নবাসী, ইউনিয়নের অসহায়, দিন মজুরের মানুষের কল্যানে কাজ করায় তিনি এখন ইউনিয়নে সকলের আস্থর প্রতীক। ইউনিয়নের দেন দরবার থেকে শুরু করে সবগুলো সেবা সঠিক ভাবে পাওয়ায় ইউনিয়নবাসী চেয়ারম্যানকে নিয়ে গর্ববোধ করছে। লোভ লালসার ঊর্ধ্বে থেকে তিনি সকলকে সেবা দিয়ে যাচ্ছে। চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট, জন্ম নিবন্ধন, মৃত্যু সার্টিফিকেট, ওয়ারিশান সার্টিফিকেট, প্রত্যায়নপত্র, ব্যবসায়ীক টেড্র লাইসেন্স সঠিক ভাবে পাওয়ায় প্রতিনিয়ত সাধারন মানুষ পরিষমুখী হয়ে উঠছে। কোন প্রকার হয়রানি ছাড়াই ইউনিয়ন পরিষদে আগত সেবাপ্রত্যাশীরা সেবা নিতে পারছে। কোন ভাবে যেন মানুষ হয়রানি না হয় সে বিষয়ে চেয়ারম্যনের কড়া নির্দেশনা রয়েছে। পরিষদে আগতদের আতিয়তায় সবাই মুগ্ধ হয়ে হাসি মুখে চেয়ারম্যানের প্রসংসা করতে করতে বের হতে দেখা গেছে।
মোহাম্মদ শহীদ উল্ল্যাহ প্রধানীয়া ইউনিয়ন পরিষদের অভিভাবকের দায়িত নেওয়ার পর ইউনিয়ন থেকে মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ, বাল্য বিয়ে, শিক্ষারহার বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ তিনি করছে। তার নির্বাচনী ইশতেহার শতভাগ বাস্তবায়নের লক্ষ্য নিয়েই এখন পর্যন্ত তিনি মানুষকে সেবা দিচ্ছে। ৫নং উপাদী উত্তর ইউনিয়নকে একটি মডেল ইউনিয়ন গড়ার স্বপ্ন নিয়েই তিনিই এগুচ্ছে।
শহীদ উল্ল্যাহ প্রধানীয়ার কঠোর তত্ত্বাবধায়নে সুনামের সাথেই দিন দিন উপাদী উত্তর ইউনিয়ন এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে যোগদানের পর থেকেই মানুষ পরিষমুখী হয়ে উঠেছে। ইউনিয়নের বিভিন্ন কাঁচা রাস্তা পাকা করন, নতুন নতুন রাস্তা নির্মানসহ উন্নয়ন মূলক কাজের পরিকল্পনা নিয়ে হাটছে। পরিষদের সকল সদস্যদের সাথে সমন্বয় রেখে উপাদী উত্তর ইউনিয়নকে একটি মডেল ইউনিয়ন গড়ার স্বপ্নে বিভোর শহীদ উল্ল্যাহ প্রধানীয়া সকল সদস্যদের সাথে খোলা মেলা আলোচনা করছে।
শহীদ উল্ল্যাহ প্রধানীয়া ইউনিয়নে এ নিয়ে তিনবার অভিভাবকের দায়িত্ব রয়েছে। মানুষের কল্যাণে কাজ করে তিনি ব্যাপক প্রসংসিত হচ্ছে। তিনি ছাত্র জীবন থেকেই মানুষের কল্যাণে কাজ শুরু করেন। এখন পর্যন্ত অব্যাহত রাখছে। দলমত নির্বিশেষে সবার কাছে তার গ্রহন যোগ্যতা রয়েছে। একজন ক্লিন ইমেজের চেয়ারম্যানের আসনে তিনি অলংকিত রয়েছে বলে এলাকাবাসী জানিয়েছে।
শহীদ উল্ল্যাহ প্রধানীয়া বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর গ্রাম হবে শহড়, তা বাস্তবায়নের লক্ষে নিয়েই আমি কাজ করছি। প্রতিটি বাড়ি বাড়ি গ্রামে গ্রামের জনগনের পাশেআছি এবং থাকবো।আমি জনগনের ভোটে নির্বাচিত হয়েছে। তাই সব সময় জনগনের সেবা দিতেই আমি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রয়েছি। কোন মানুষ যাতে আমার পরিষদে এসে হয়রানি না হয়, সেলক্ষ্য নিয়েই আমি কাজ করছি। বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাত, পুঙ্গ ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, ভিজিএফ, ভিজিডিসহ সকল বরাদ্ধ গুলো সঠিক ভাবে করেছি, ভবিষৎতে ও করবো।
তিনি বলেন, আমি চেয়ারম্যান, আমার ধারা কোন মানুষ যাতে হয়রানি হয়, সে বিষয়টি মাথায় রেখে সব সময় আমি গুরুত্ব দিচ্ছি। যতদিন ইউনিয়ন পরিষদের অভিভাবকের দায়িত্বে থাকবো সততা ও নিষ্ঠার সাথে সব সময় কাজ করবো ইনশাল্লাহ।
মোহাম্মদ শহীদ উল্ল্যাহ প্রধানীয়া ডিঙ্গাভাঙ্গা হাফেজিয়া মাদ্রাসার সভপতি, ডিঙ্গাভাঙ্গা খান বাড়ি জামে মসজিদের সভাপতি, ডিঙ্গাভাঙ্গা তিতারবাড়ি জামে মসজিদের সভাপতি, ডিঙ্গাভাঙ্গা পাটওয়ারী বাড়ি জামে মসজিদের সভাপতি, ডিঙ্গাভাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের উপদেষ্টাসহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ড সুনামের সাথে ঝড়িত রয়েছেন।