ঢাকা ০৩:০১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চাঁদপুর পৌর আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী জহিরুল ইসলাম খান নয়ন

সাইদ হোসেন অপু চৌধুরী : আসন্ন চাঁদপুর পৌর আওয়ামী লীগের ত্রী- বার্ষিক সম্মেলনে সাবেক ছাত্রনেতা, স্পেন আওয়ামীলীগের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক মোঃ জহিরুল ইসলাম খান নয়ন চাঁদপুর পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হয়েছেন।

Model Hospital

তৃনমূলের নেতাকর্মী ও সমর্থকের মতামতের ভিত্তিতে তিনি সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হিসেবে সর্বস্তরের মানুষের কাছে বিষয়টি জানান দিয়েছেন, প্রচার প্রচারনা অব্যাহত রেখেছেন, আওয়ামী লীগ সমর্থিত সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের কাছে যাচ্ছেন, দোয়া চাওয়া অব্যাহত রেখেছেন।

দীর্ঘদিন যাবৎ কাজ করা ঐতিহ্যবাহি রাজনৈতিক পরিবারের এই সদস্যের স্বচ্ছ ভাবমুর্তি, অভিঙ্গতা ও পরিচিতি অন্য প্রার্থীর চেয়ে অনেকটাই বেশি। ঐতিহ্যবাহি রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য জহিরুল ইসলাম খান নয়নের বাবা প্রবীণ আওয়ামীলীগ নেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আক্তার হোসেন খান। তার পুরো পরিবার জড়িয়ে আছেন আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে।

চাঁদপুর জেলা ও উপজেলার পাশ্ববর্তি এলাকাগুলোতে রয়েছে জহিরুল ইসলাম খান নয়ন ও তার পরিবারের ব্যাপক পরিচিতি ও স্বচ্ছ ভাবমুর্তি। সদা হাস্যজ্জল এই উদীয়মান, সুশিক্ষিত, প্রার্থীকে নেতাকর্মীরা চাঁদপুর পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চায়।

জামাত বিএনপির দুঃশাসনের বিরুদ্ধে লড়াই  সংগ্রামে একটি ত্যাগী ও আদর্শিক কর্মী, বারবার পুলিশ ও বিএনপি হাতে নির্যাতনের স্বীকার হওয়া থেকে শুরু করে আজ অবধি ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকে আওয়ামী লীগের সকল আন্দোলন সংগ্রামে জয় বাংলার মিছিলে এক সাহসী কর্মীর নাম মোঃ জহিরুল ইসলাম খান নয়ন।

আগামী ৫ ডিসেম্বর ২০২২ চাঁদপুর পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলনে একটি যোগ্য ও আধুনিক সংগঠন গড়ে তোলার প্রত্যয়ে এই নেতা সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হতে চান

মোঃ জহিরুল ইসলাম খান নয়ন ১৯৯১-১৯৯৬ ইং সালে পর্যন্ত খালেদা জিয়ার দুঃশাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে গুরুতর আহত হন। অগনিত বার পুলিশ ও বিএনপি’র হাতে নির্যাতনের স্বীকার হয়েছেন। তিনি বিএনপি-জামায়াতের হরতালের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করাতে চাঁদপুর শহরের কালিবাড়ী শাপলা চত্বর সামনে গুরুত্বর আহত হয়ে সদর হাসপাতাল ও ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন ছিলেন। ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে বি.এন.পি জামায়াত সঙ্গবদ্ধ হয়ে তার নিজ বাসা ষ্টেডিয়াম রোড, সোনালী গেইট খান মহল ভাংচুর করেন, ২০০১-২০০৬ সাল পর্যন্ত চার দলীয় জোট সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রাম করতে গিয়ে নির্যানতের শিকার হয়েছেন। ২০০৬-২০০৮ সাল পর্যন্ত মইনুল ফকরুলের দুঃশাসন ১/১১ এ জননেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তির দাবিতে ইউরোপিয়ন ইউনিয়ন পাল্লামেন্টের সামনে মানববন্ধন করেন এবং নেদারল্যন্ডের পার্লামেন্ট থেকে আইসিসি আদালতে মানবতা বিরুদ্ধী যুদ্ধ অপরাধিদের বিচারের দাবিতে জহিরুল ইসলাম খান নয়নের নেতৃত্বে স্মারকলিপি প্রদান করেন।

মামলা হামলা নির্যাতন সত্বেও এ সাহসী যোদ্ধা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক হিসেবে দলীয় সভাপতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরো শক্তিশালী করার লক্ষ্যে বর্তমানে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে প্রতিনিয়ত রাজনৈতিক কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছেন।

নেতা কর্মীরা জানান, চাঁদপুর পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে জহিরুল ইসলাম খান নয়ন ছাড়াও আরো একাধিক প্রার্থী রয়েছেন। কিন্তু পারিবারিক ঐতিহ্য, স্বচ্ছ ভাবমুর্তি, পরিচিত ও অভিঙ্গতায় তিনি এগিয়ে।

জহিরুল ইসলাম খান নয়ন এলাকার মানবসেবার এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। তিনি এলাকায় দলীয় লোকজন ছাড়াও জনসাধারণ, শিক্ষক, ছাত্র ও সাধারণ মানুষসহ সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি। অত্যন্ত নম্রভদ্র বিনয়ী ও সেবাকর্মী বান্ধব এই আওয়ামীলীগ নেতা।

স্থানীয় আওয়ামীলীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতা কর্মীরা জানান, তার মধ্যে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র জন্য রয়েছে অফুরন্ত ভালোবাসা।

এ বিষয়ে জহিরুল ইসলাম খান নয়ন বলেন, আমি রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য, একজন রাজনৈতিক কর্মি। পারিবারিক ভাবেই মানুষের সেবা করার শিক্ষা পেয়েছি।

তিনি আরো বলেন, ইতিহাস, ঐতিহ্য, সাফল্য ও অর্জনের নাম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আওয়ামীলীগ মানেই অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটানো, আওয়ামী লীগ মানেই আর্ত-মানবতার সেবায় সকলের পাশে থেকে কাজ করা। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ মানেই দেশপ্রেম। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ মানে সৎভাবে বেঁচে থাকা। বঙ্গবন্ধু আদর্শ মানে সবার কথা ভাবা। ন্যায় কথা বলা। তাই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সদস্য হওয়া গৌরবের। বঙ্গবন্ধুর সৈনিক হওয়া গর্বের। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল একটি উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করা। কিন্তু আজ সেই মহান নেতা বঙ্গবন্ধু আমাদের মাঝে বেঁচে নেই। কিন্তু তার সুযোগ্য কন্যা উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন খাতে দেশকে উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় তার পিতার স্বপ্ন তিনি বাস্তবায়ন করে চলেছেন।

উল্লেখ্য: কর্মীবান্ধব এই নেতা বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর মেলা চাঁদপুর জেলা শাখার উপদেষ্টা, চাঁদপুর জেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদের যুগ্ম আহ্বায়ক, ১২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা, চাঁদপুর শহর আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত, চাঁদপুর পৌর শাখার  সভাপতি, লক্ষীপুর খান বাড়ি জামে মসজিদের সাধারণ সম্পাদক, আলহামুদিল্লা মনোয়ার মাদরাসা ও এতিমখানার সভাপতি এবং চাঁদপুর জেলা ডায়াবেটিস হাসপাতাল আজীবন সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

এছাড়াও তিনি শেখ রাসেল স্মৃতি সংসদ, চাঁদপুর শহর শাখার সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও চাঁদপুর সরকারি কলেজের আহবায়ক, চাঁদপুর শহর ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক, চাঁদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য, ৯১ সালের নৌকা মার্কা নিবার্চনের কেন্দ্র কমিটির সদস্য, ২০২০ সালের চাঁদপুর পৌরসভা মেয়র নির্বাচনে বিষ্ণুদী মাদ্রাসা কেন্দ্রের কমিটির সদস্য, স্পেন আওয়ামীলীগের সাবেক সদস্য সচিব, সাবেক সদস্য, যুগ্ম আহ্বায়ক এবং সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক, শেখ হাসিনা মুক্তি সংগ্রাম পরিষদ, স্পেন শাখার সভাপতি, বাংলাদেশ কমিউনিটি স্পেনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও নির্বাচিত সহ- সভাপতি, স্পেন বাংলাদেশ ব্যবসা ও বণিক সমিতির সভাপতি এবং স্পেন সর্বদলীয় ঐক্য পরিষদের দলীয় সভাপতি হিসেবে সৎ ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চাঁদপুর স্টেডিয়ামে শুরু হয়েছে ফ্রাইডে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

চাঁদপুর পৌর আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী জহিরুল ইসলাম খান নয়ন

আপডেট সময় : ০৬:৩৪:২৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ ডিসেম্বর ২০২২
সাইদ হোসেন অপু চৌধুরী : আসন্ন চাঁদপুর পৌর আওয়ামী লীগের ত্রী- বার্ষিক সম্মেলনে সাবেক ছাত্রনেতা, স্পেন আওয়ামীলীগের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক মোঃ জহিরুল ইসলাম খান নয়ন চাঁদপুর পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হয়েছেন।

Model Hospital

তৃনমূলের নেতাকর্মী ও সমর্থকের মতামতের ভিত্তিতে তিনি সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হিসেবে সর্বস্তরের মানুষের কাছে বিষয়টি জানান দিয়েছেন, প্রচার প্রচারনা অব্যাহত রেখেছেন, আওয়ামী লীগ সমর্থিত সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের কাছে যাচ্ছেন, দোয়া চাওয়া অব্যাহত রেখেছেন।

দীর্ঘদিন যাবৎ কাজ করা ঐতিহ্যবাহি রাজনৈতিক পরিবারের এই সদস্যের স্বচ্ছ ভাবমুর্তি, অভিঙ্গতা ও পরিচিতি অন্য প্রার্থীর চেয়ে অনেকটাই বেশি। ঐতিহ্যবাহি রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য জহিরুল ইসলাম খান নয়নের বাবা প্রবীণ আওয়ামীলীগ নেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আক্তার হোসেন খান। তার পুরো পরিবার জড়িয়ে আছেন আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে।

চাঁদপুর জেলা ও উপজেলার পাশ্ববর্তি এলাকাগুলোতে রয়েছে জহিরুল ইসলাম খান নয়ন ও তার পরিবারের ব্যাপক পরিচিতি ও স্বচ্ছ ভাবমুর্তি। সদা হাস্যজ্জল এই উদীয়মান, সুশিক্ষিত, প্রার্থীকে নেতাকর্মীরা চাঁদপুর পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চায়।

জামাত বিএনপির দুঃশাসনের বিরুদ্ধে লড়াই  সংগ্রামে একটি ত্যাগী ও আদর্শিক কর্মী, বারবার পুলিশ ও বিএনপি হাতে নির্যাতনের স্বীকার হওয়া থেকে শুরু করে আজ অবধি ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকে আওয়ামী লীগের সকল আন্দোলন সংগ্রামে জয় বাংলার মিছিলে এক সাহসী কর্মীর নাম মোঃ জহিরুল ইসলাম খান নয়ন।

আগামী ৫ ডিসেম্বর ২০২২ চাঁদপুর পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলনে একটি যোগ্য ও আধুনিক সংগঠন গড়ে তোলার প্রত্যয়ে এই নেতা সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হতে চান

মোঃ জহিরুল ইসলাম খান নয়ন ১৯৯১-১৯৯৬ ইং সালে পর্যন্ত খালেদা জিয়ার দুঃশাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে গুরুতর আহত হন। অগনিত বার পুলিশ ও বিএনপি’র হাতে নির্যাতনের স্বীকার হয়েছেন। তিনি বিএনপি-জামায়াতের হরতালের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করাতে চাঁদপুর শহরের কালিবাড়ী শাপলা চত্বর সামনে গুরুত্বর আহত হয়ে সদর হাসপাতাল ও ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন ছিলেন। ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে বি.এন.পি জামায়াত সঙ্গবদ্ধ হয়ে তার নিজ বাসা ষ্টেডিয়াম রোড, সোনালী গেইট খান মহল ভাংচুর করেন, ২০০১-২০০৬ সাল পর্যন্ত চার দলীয় জোট সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রাম করতে গিয়ে নির্যানতের শিকার হয়েছেন। ২০০৬-২০০৮ সাল পর্যন্ত মইনুল ফকরুলের দুঃশাসন ১/১১ এ জননেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তির দাবিতে ইউরোপিয়ন ইউনিয়ন পাল্লামেন্টের সামনে মানববন্ধন করেন এবং নেদারল্যন্ডের পার্লামেন্ট থেকে আইসিসি আদালতে মানবতা বিরুদ্ধী যুদ্ধ অপরাধিদের বিচারের দাবিতে জহিরুল ইসলাম খান নয়নের নেতৃত্বে স্মারকলিপি প্রদান করেন।

মামলা হামলা নির্যাতন সত্বেও এ সাহসী যোদ্ধা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক হিসেবে দলীয় সভাপতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরো শক্তিশালী করার লক্ষ্যে বর্তমানে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে প্রতিনিয়ত রাজনৈতিক কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছেন।

নেতা কর্মীরা জানান, চাঁদপুর পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে জহিরুল ইসলাম খান নয়ন ছাড়াও আরো একাধিক প্রার্থী রয়েছেন। কিন্তু পারিবারিক ঐতিহ্য, স্বচ্ছ ভাবমুর্তি, পরিচিত ও অভিঙ্গতায় তিনি এগিয়ে।

জহিরুল ইসলাম খান নয়ন এলাকার মানবসেবার এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। তিনি এলাকায় দলীয় লোকজন ছাড়াও জনসাধারণ, শিক্ষক, ছাত্র ও সাধারণ মানুষসহ সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি। অত্যন্ত নম্রভদ্র বিনয়ী ও সেবাকর্মী বান্ধব এই আওয়ামীলীগ নেতা।

স্থানীয় আওয়ামীলীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতা কর্মীরা জানান, তার মধ্যে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র জন্য রয়েছে অফুরন্ত ভালোবাসা।

এ বিষয়ে জহিরুল ইসলাম খান নয়ন বলেন, আমি রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য, একজন রাজনৈতিক কর্মি। পারিবারিক ভাবেই মানুষের সেবা করার শিক্ষা পেয়েছি।

তিনি আরো বলেন, ইতিহাস, ঐতিহ্য, সাফল্য ও অর্জনের নাম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আওয়ামীলীগ মানেই অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটানো, আওয়ামী লীগ মানেই আর্ত-মানবতার সেবায় সকলের পাশে থেকে কাজ করা। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ মানেই দেশপ্রেম। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ মানে সৎভাবে বেঁচে থাকা। বঙ্গবন্ধু আদর্শ মানে সবার কথা ভাবা। ন্যায় কথা বলা। তাই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সদস্য হওয়া গৌরবের। বঙ্গবন্ধুর সৈনিক হওয়া গর্বের। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল একটি উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করা। কিন্তু আজ সেই মহান নেতা বঙ্গবন্ধু আমাদের মাঝে বেঁচে নেই। কিন্তু তার সুযোগ্য কন্যা উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন খাতে দেশকে উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় তার পিতার স্বপ্ন তিনি বাস্তবায়ন করে চলেছেন।

উল্লেখ্য: কর্মীবান্ধব এই নেতা বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর মেলা চাঁদপুর জেলা শাখার উপদেষ্টা, চাঁদপুর জেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদের যুগ্ম আহ্বায়ক, ১২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা, চাঁদপুর শহর আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত, চাঁদপুর পৌর শাখার  সভাপতি, লক্ষীপুর খান বাড়ি জামে মসজিদের সাধারণ সম্পাদক, আলহামুদিল্লা মনোয়ার মাদরাসা ও এতিমখানার সভাপতি এবং চাঁদপুর জেলা ডায়াবেটিস হাসপাতাল আজীবন সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

এছাড়াও তিনি শেখ রাসেল স্মৃতি সংসদ, চাঁদপুর শহর শাখার সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও চাঁদপুর সরকারি কলেজের আহবায়ক, চাঁদপুর শহর ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক, চাঁদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য, ৯১ সালের নৌকা মার্কা নিবার্চনের কেন্দ্র কমিটির সদস্য, ২০২০ সালের চাঁদপুর পৌরসভা মেয়র নির্বাচনে বিষ্ণুদী মাদ্রাসা কেন্দ্রের কমিটির সদস্য, স্পেন আওয়ামীলীগের সাবেক সদস্য সচিব, সাবেক সদস্য, যুগ্ম আহ্বায়ক এবং সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক, শেখ হাসিনা মুক্তি সংগ্রাম পরিষদ, স্পেন শাখার সভাপতি, বাংলাদেশ কমিউনিটি স্পেনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও নির্বাচিত সহ- সভাপতি, স্পেন বাংলাদেশ ব্যবসা ও বণিক সমিতির সভাপতি এবং স্পেন সর্বদলীয় ঐক্য পরিষদের দলীয় সভাপতি হিসেবে সৎ ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন।