ঢাকা ১২:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
খেলাধুলা করতে গিয়ে নিখোঁজ হওয়া শিশু

মুনতাহার মরদেহ মিলল পুকুরে, গলায় ছিল রশি পেঁচানো

নিখোঁজের সাত দিন পর সিলেটের কানাইঘাটে নিখোঁজ শিশু মুনতাহা আক্তার জেরিনের (৬) মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গলায় রশি পেঁচানো অবস্থায় বাড়ির পাশের পুকুরে তার মরদেহ পাওয়া গেছে।

Model Hospital

রোববার (১০ নভেম্বর) ভোর ৪টার দিকে মুনতাহার নিজ বাড়ির পুকুরে তার মরদেহের সন্ধান পাওয়া যায়। মুনতাহা উপজেলার সদর ইউনিয়নের বীরদল গ্রামের ভাড়ারিফৌদ গ্রামের শামীম আহমদের মেয়ে।

কানাইঘাট থানার ওসি মো. আব্দুল আওয়াল জানান, শিশুটির মরদেহ দেখে মনে হচ্ছে তাকে হত্যা করে পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে। শিশুটির গলায় রশি পেঁচানো ছিল। শরীরে ক্ষতচিহ্নও আছে।

মুনতাহার বাবা দাবি, তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় কানাইঘাট থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি দায়ের করেন।

এর আগে, রোববার (৩ নভেম্বর) সকালে মুনতাহাকে নিয়ে স্থানীয় একটি ওয়াজ মাহফিল থেকে বাড়ি ফেরেন তার বাবা। পরে শিশুটি প্রতিদিনের মতো আশপাশের বাড়িতে শিশুদের সঙ্গে খেলাধুলা করতে যায়। বিকেল ৩টার পরও বাড়ি না ফেরায় পরিবার থেকে মুনতাহাকে খোঁজাখুঁজি শুরু হয়। তারপর তাকে আর কোথাও পাওয়া যায়নি।

ট্যাগস :

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ ২৫ পরিবারকে আমেরিকা প্রবাসী মতলব সমিতির আর্থিক সহায়তা প্রদান 

খেলাধুলা করতে গিয়ে নিখোঁজ হওয়া শিশু

মুনতাহার মরদেহ মিলল পুকুরে, গলায় ছিল রশি পেঁচানো

আপডেট সময় : ০১:৪০:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪

নিখোঁজের সাত দিন পর সিলেটের কানাইঘাটে নিখোঁজ শিশু মুনতাহা আক্তার জেরিনের (৬) মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গলায় রশি পেঁচানো অবস্থায় বাড়ির পাশের পুকুরে তার মরদেহ পাওয়া গেছে।

Model Hospital

রোববার (১০ নভেম্বর) ভোর ৪টার দিকে মুনতাহার নিজ বাড়ির পুকুরে তার মরদেহের সন্ধান পাওয়া যায়। মুনতাহা উপজেলার সদর ইউনিয়নের বীরদল গ্রামের ভাড়ারিফৌদ গ্রামের শামীম আহমদের মেয়ে।

কানাইঘাট থানার ওসি মো. আব্দুল আওয়াল জানান, শিশুটির মরদেহ দেখে মনে হচ্ছে তাকে হত্যা করে পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে। শিশুটির গলায় রশি পেঁচানো ছিল। শরীরে ক্ষতচিহ্নও আছে।

মুনতাহার বাবা দাবি, তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় কানাইঘাট থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি দায়ের করেন।

এর আগে, রোববার (৩ নভেম্বর) সকালে মুনতাহাকে নিয়ে স্থানীয় একটি ওয়াজ মাহফিল থেকে বাড়ি ফেরেন তার বাবা। পরে শিশুটি প্রতিদিনের মতো আশপাশের বাড়িতে শিশুদের সঙ্গে খেলাধুলা করতে যায়। বিকেল ৩টার পরও বাড়ি না ফেরায় পরিবার থেকে মুনতাহাকে খোঁজাখুঁজি শুরু হয়। তারপর তাকে আর কোথাও পাওয়া যায়নি।