ঢাকা ০৮:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শাহরাস্তিতে ১৫৫ মে. টন ধান ও ১৫২ মে. টন সিদ্ধ চাল সংগ্রহ, লক্ষ্যমাত্রা ১২৭১ মে. টন

নোমান হোসেন আখন্দ : “ কৃষক বাঁচলে বাঁচবে দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ” অভ্যন্তরীন খাদ্যশস্য সংগ্রহ আওতায় শাহরাস্তি উপজেলায় চলতি ২০২২ বোরো মৌসুমে এ পর্যন্ত ১ শত ৫৫ মেট্রিক টন ধান ও ১ শত ৫২ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল সংগ্রহ করা হয়েছে।

Model Hospital

শাহরাস্তি উপজেলার জন্য সরকারের চলতি ২০২২ বোরো মৌসুমে ১ হাজার ২ শত ৭১ মেট্রিক টন ধান ও চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা থাকলে ও খুচরা বাজারে ধানের দাম বেশী হওয়ায় লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বড় বাধা বলে দেখছেন উপজেলা গুদাম (পরিদর্শক) মো: মজিবুর রহমান।

তিনি জানান, সরকার কৃষকদের কাছ থেকে প্রতি মন ধান ১ হাজার ৮০ টাকা ধরে ক্রয় করার নির্দেশনা দিয়েছেন।

কৃষকরা বাজারে প্রতিমন মোটা ধান ১১০০ থেকে ১১৫০ টাকা, ও চিকন ধান ১২০০ থেকে ১২২০ টাকা ধরে বিক্রি করছেন। কৃষকরা খুচরা বাজারেই ধানের বেশী মূল্য পাওয়ায় সরকারী গোডাউনে অনেক কৃষকই ধান দিতে অনিহা প্রকাশ করছেন, সেক্ষেত্রে এ উপজেলায় লক্ষ্যমাত্রা অর্জন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাড়িয়েছে।

স্থানীয় কয়েকজন কৃষক জানান, ধান বাজারে নিলেই আমরা বেশী মূল্য বিক্রয় করতে পারছি, কোন নিয়মের বালাই নেই। সরকারের গোডাউনে ধান দিলে, পুরো শুকনো কিনা (আদ্রতা) ঠিক আছে কিনা, চিটা আছে কিনা, দামে ও ৫০ থেকে ১শত টাকা কম পাওয়া যায় বিভিন্ন নিয়ম অনুসরন করতে হয়।

এছাড়া চিকন ও মোটা ধান একই মূল্য বিক্রি করতে হয়, সেজন্য আমরা সরকারী গোডাউনে ধান দিচ্ছি না।

তারা আরো জানান, আগে বাজার থেকে সরকারী গোডাউনে ধানের দাম বেশী পেয়েছি, তাই ধান দিয়েছি, বর্তমানে তার উল্টো, সরকারী গোডাউন থেকে বাজারে ধানের দাম বেশী পাচ্ছি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চট্টগ্রামে কার্টন ফ্যাক্টরিতে আগুন,নিয়ন্ত্রণে ৮ইউনিট

শাহরাস্তিতে ১৫৫ মে. টন ধান ও ১৫২ মে. টন সিদ্ধ চাল সংগ্রহ, লক্ষ্যমাত্রা ১২৭১ মে. টন

আপডেট সময় : ০৪:৩৯:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জুন ২০২২

নোমান হোসেন আখন্দ : “ কৃষক বাঁচলে বাঁচবে দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ” অভ্যন্তরীন খাদ্যশস্য সংগ্রহ আওতায় শাহরাস্তি উপজেলায় চলতি ২০২২ বোরো মৌসুমে এ পর্যন্ত ১ শত ৫৫ মেট্রিক টন ধান ও ১ শত ৫২ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল সংগ্রহ করা হয়েছে।

Model Hospital

শাহরাস্তি উপজেলার জন্য সরকারের চলতি ২০২২ বোরো মৌসুমে ১ হাজার ২ শত ৭১ মেট্রিক টন ধান ও চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা থাকলে ও খুচরা বাজারে ধানের দাম বেশী হওয়ায় লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বড় বাধা বলে দেখছেন উপজেলা গুদাম (পরিদর্শক) মো: মজিবুর রহমান।

তিনি জানান, সরকার কৃষকদের কাছ থেকে প্রতি মন ধান ১ হাজার ৮০ টাকা ধরে ক্রয় করার নির্দেশনা দিয়েছেন।

কৃষকরা বাজারে প্রতিমন মোটা ধান ১১০০ থেকে ১১৫০ টাকা, ও চিকন ধান ১২০০ থেকে ১২২০ টাকা ধরে বিক্রি করছেন। কৃষকরা খুচরা বাজারেই ধানের বেশী মূল্য পাওয়ায় সরকারী গোডাউনে অনেক কৃষকই ধান দিতে অনিহা প্রকাশ করছেন, সেক্ষেত্রে এ উপজেলায় লক্ষ্যমাত্রা অর্জন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাড়িয়েছে।

স্থানীয় কয়েকজন কৃষক জানান, ধান বাজারে নিলেই আমরা বেশী মূল্য বিক্রয় করতে পারছি, কোন নিয়মের বালাই নেই। সরকারের গোডাউনে ধান দিলে, পুরো শুকনো কিনা (আদ্রতা) ঠিক আছে কিনা, চিটা আছে কিনা, দামে ও ৫০ থেকে ১শত টাকা কম পাওয়া যায় বিভিন্ন নিয়ম অনুসরন করতে হয়।

এছাড়া চিকন ও মোটা ধান একই মূল্য বিক্রি করতে হয়, সেজন্য আমরা সরকারী গোডাউনে ধান দিচ্ছি না।

তারা আরো জানান, আগে বাজার থেকে সরকারী গোডাউনে ধানের দাম বেশী পেয়েছি, তাই ধান দিয়েছি, বর্তমানে তার উল্টো, সরকারী গোডাউন থেকে বাজারে ধানের দাম বেশী পাচ্ছি।