ঢাকা ১২:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কচুয়া ঝিলমিল সাংস্কৃতিক সংঘের বার্ষিক বনভোজন সম্পন্ন

কচুয়া উপজেলার রহিমানগর ঝিলমিল সাংস্কৃতিক সংঘের আয়োজনে বার্ষিক বনভোজন ২০২৪ খুবই আনন্দঘন ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে সম্পন্ন হয়েছে।

Model Hospital

বনভোজনের অংশ হিসেবে ১৩ ফেব্রুয়ারি দিনগত রাতে কচুয়া রহিমানগর থেকে কক্সবাজার যাত্রা শুরু হয়।

১৪ ফেব্রুয়ারি সকালে ভ্রমণের জন্য সংগঠনের সদস্যদের নিয়ে মাইক্রো পৌঁছায় কক্সবাজার কলাতলীতে। রাতের ভ্রমনটি ছিল খুবই আনন্দ দায়ক। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সাংবাদিক ফরহাদ চৌধুরী শিল্পিদের সর্বোচ্চ সেবা ও খোঁজ খবর রাখেন।

ভ্রমনের প্রথম দিন ১৪ ফেব্রুযারি সকল শিল্পিরা গ্যালাক্সি রিসোর্টে উঠেন। কর্মর্সূচির আলোকে সকল শিল্পিরা পছন্দের কক্ষে অবস্থান ও খাবার গ্রহন করেন। এসময় সংগঠনের সভাপতি ফরহাদ চৌধুরী উপস্থিত সকল সদস্যের মাঝে আনন্দ ভ্রমনের খুবই চমৎকার টি শার্ট বিতরণ করেন। রাতে সুগন্ধা ও লাবনী বিচে শিল্পীদের সমন্বয়ে গানের আড্ডা অনুষ্ঠিত হয়।

ভ্রমণের দ্বিতীয় দিন ১৫ ফেব্রুয়ারি ছিল ইনানী, হিমছড়ি, ঝাউবন, আকর্ষণীয় কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশন, এবং সাগর পাড়ে গ্রুপ ছবি তোলা। রাতে হোটেলের সপ্তম তলায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

পরদিন ১৬ ফেব্রুয়ারি সকারের নাস্তা শেষে বান্দরবান ও রাঙ্গামাটির উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু হয়। দুপুরে কাঁশফুল রেস্টুরেন্টে খাবার গ্রহন শেষে মেঘলা পর্যটন কেন্দ্র, ঝুলন্ত ব্রিজ, নীলাচল ও নীলগিরি ভ্রমন শেষে চাঁদপুরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে চট্টগ্রাম বঙ্গবন্ধু টানেল অতিক্রম করে পতেঙ্গা সি বিচে খাবার গ্রহন শেষে পুনরায় চাঁদপুরের যাত্রা শুরু হয়।

আনন্দদায়ক এই বনভোজন ও ভ্রমনের আয়োজন করায় সকল শিল্পিরা সংগঠনের সভাপতি সাংবাদিক ফরহাদ চৌধুরীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

ট্যাগস :

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ ২৫ পরিবারকে আমেরিকা প্রবাসী মতলব সমিতির আর্থিক সহায়তা প্রদান 

কচুয়া ঝিলমিল সাংস্কৃতিক সংঘের বার্ষিক বনভোজন সম্পন্ন

আপডেট সময় : ০৯:০৭:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

কচুয়া উপজেলার রহিমানগর ঝিলমিল সাংস্কৃতিক সংঘের আয়োজনে বার্ষিক বনভোজন ২০২৪ খুবই আনন্দঘন ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে সম্পন্ন হয়েছে।

Model Hospital

বনভোজনের অংশ হিসেবে ১৩ ফেব্রুয়ারি দিনগত রাতে কচুয়া রহিমানগর থেকে কক্সবাজার যাত্রা শুরু হয়।

১৪ ফেব্রুয়ারি সকালে ভ্রমণের জন্য সংগঠনের সদস্যদের নিয়ে মাইক্রো পৌঁছায় কক্সবাজার কলাতলীতে। রাতের ভ্রমনটি ছিল খুবই আনন্দ দায়ক। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সাংবাদিক ফরহাদ চৌধুরী শিল্পিদের সর্বোচ্চ সেবা ও খোঁজ খবর রাখেন।

ভ্রমনের প্রথম দিন ১৪ ফেব্রুযারি সকল শিল্পিরা গ্যালাক্সি রিসোর্টে উঠেন। কর্মর্সূচির আলোকে সকল শিল্পিরা পছন্দের কক্ষে অবস্থান ও খাবার গ্রহন করেন। এসময় সংগঠনের সভাপতি ফরহাদ চৌধুরী উপস্থিত সকল সদস্যের মাঝে আনন্দ ভ্রমনের খুবই চমৎকার টি শার্ট বিতরণ করেন। রাতে সুগন্ধা ও লাবনী বিচে শিল্পীদের সমন্বয়ে গানের আড্ডা অনুষ্ঠিত হয়।

ভ্রমণের দ্বিতীয় দিন ১৫ ফেব্রুয়ারি ছিল ইনানী, হিমছড়ি, ঝাউবন, আকর্ষণীয় কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশন, এবং সাগর পাড়ে গ্রুপ ছবি তোলা। রাতে হোটেলের সপ্তম তলায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

পরদিন ১৬ ফেব্রুয়ারি সকারের নাস্তা শেষে বান্দরবান ও রাঙ্গামাটির উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু হয়। দুপুরে কাঁশফুল রেস্টুরেন্টে খাবার গ্রহন শেষে মেঘলা পর্যটন কেন্দ্র, ঝুলন্ত ব্রিজ, নীলাচল ও নীলগিরি ভ্রমন শেষে চাঁদপুরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে চট্টগ্রাম বঙ্গবন্ধু টানেল অতিক্রম করে পতেঙ্গা সি বিচে খাবার গ্রহন শেষে পুনরায় চাঁদপুরের যাত্রা শুরু হয়।

আনন্দদায়ক এই বনভোজন ও ভ্রমনের আয়োজন করায় সকল শিল্পিরা সংগঠনের সভাপতি সাংবাদিক ফরহাদ চৌধুরীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।